হোম > সারা দেশ > ঢাকা

ঢাকা ১৪: যতদূর চোখ যায়—নৌকার পোস্টার, অন্যরাও বাঁধছেন আঁটঘাট

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কল্যাণপুর থেকে গাবতলি মাজার রোডের দিকে যেতে রাস্তার দুপাশে, যত দূর চোখ যায়, শুধু নৌকা প্রতীকের পোস্টার ঝুলছে। টেকনিক্যাল মোড় থেকে মিরপুর-১-এর দিকে যেতে কিছুটা রাস্তা ফাঁকা। তারপর আবার একই চিত্র। 

এই এলাকায় শুধু শাহ আলী মাজারের অপর পাশে হাজি মো. সেলিম খান মার্কেটের ভবনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর ট্রাক প্রতীকের কিছু পোস্টার ঝুলতে দেখা গেছে। এই ভবনটি ট্রাক প্রতীকের প্রার্থী সাবিনা আক্তার তুহিনের প্রধান নির্বাচনী কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। 

তবে সকাল থেকে মিরপুর এক নম্বর, বুদ্ধিজীবী কবরস্থান, মাজার রোড, টেকনিক্যাল ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১০ নম্বর ওয়ার্ড কনভেনশন সেন্টারে সশরীরে গণসংযোগ করেছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. মাইনুল হোসেন খান (নিখিল)। প্রচার শুরুর দ্বিতীয় দিন আজ মঙ্গলবার রাজধানীর উত্তর সিটির ছয়টি ওয়ার্ড ও সাভারের কাউন্দিয়া ইউনিয়ন নিয়ে গঠিত ঢাকা-১৪ আসনের নির্বাচনী চিত্র ছিল এমনই।

এই আসনে ওজনদার প্রার্থী হিসেবে সাধারণ জনগণের নজরে আছেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক নিখিল। এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আলোচনায় আছেন সাবেক যুব মহিলা লীগ নেত্রী ও সংরক্ষিত ১৫ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাবিনা আক্তার তুহিন। 

এ ছাড়া বিভিন্ন দলের আরও ১১ জন প্রার্থী আছেন। তবে তাঁদের মাঠে দেখা যায়নি, সাধারণ ভোটাররাও তাঁদের চেনেন না। 

আজ সকালে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের ১০ নম্বর ওয়ার্ড কনভেনশন সেন্টারে আলেম সমাজের আয়োজনে উঠান বৈঠক ও মিলাদ ও দোয়া মাহফিলের অংশগ্রহণের মাধ্যমে দিনের প্রথম প্রচারণা শুরু করেন নিখিল। 

দোয়া মাহফিলে বক্তব্য দেওয়ার সময় নিখিল বলেন, ‘আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন। আমি ক্ষমতার সর্ব শিখরে উঠেও যেন অহংকারী না হয়ে উঠি।’ 

এদিকে নৌকার প্রার্থী যখন গণসংযোগে সময় পার করছেন তখন প্রচারের জন্য প্রাথমিক প্রস্তুতি সারছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবিনা আক্তার তুহিনের কর্মীরা। দুপুর দেড়টায় তাঁর প্রধান নির্বাচনী কার্যালয়ের পাশে দড়িতে পোস্টার লাগাতে দেখা গেছে। 

পোস্টার লাগাতে ব্যস্ত থাকা শফিক নামের এক কর্মী বলেন, ‘আমাগো কার্যক্রম আইজকা থাইকা শুরু হইব। এহন পোস্টার বানতেছি। বিকেল থাইকা ঝোলানি শুরু করমু।’ 

তবে নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই এলাকায় চায়ের কাপের ঝড় তেমন দেখা যায়নি। সাধারণ মানুষের মধ্যেও তেমন নির্বাচনী আমেজ দেখা যায়নি। ভোটাররা মনে করছেন এই নির্বাচনের ফলাফল আগে থেকেই অনুমান করা যায়। নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ না হলে কোনো উত্তাপ থাকে না বলে মনে করছেন সাধারণ ভোটাররা। 

বুদ্ধিজীবী রোড এলাকায় মা টেলিকম নামের একটি দোকানে কথা হয় স্থানীয় ভোটার আবু তালহার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘ওরা-ওরাই নির্বাচন করতাছে। এই নির্বাচনে কী হইব এইডা বেককেই (সবাই) জানে। নির্বাচনে যদি বিএনপি থাকত, জাতীয় পার্টি থাকত— তাইলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হইত। টেকা উড়াইত, মজা হইত। মানুষ জানে এহানে কী হইব।’

শহীদ জিয়ার কবরের পূর্ব পাশে খোঁড়া হচ্ছে নতুন কবর

খালেদা জিয়ার জানাজা: যেসব পথে নিয়ন্ত্রিত থাকবে যান চলাচল

রাষ্ট্রীয় শোক: ঢাকায় ৩ দিন আতশবাজি, পটকা ফোটানো নিষিদ্ধ

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে বাড়ানো হলো মেট্রোরেলের ট্রিপ

হাদি হত্যা মামলা: সিবিউন-সঞ্জয়ের তৃতীয় দফায় রিমান্ড, ফয়সাল নামে আরও একজন রিমান্ডে

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ফোরামের কালো ব্যাজ ধারণ

রাজধানীর রামপুরায় অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

গয়েশ্বর চন্দ্রের আসনে বিএনপির বিদ্রোহী তিন বড় নেতাসহ ১৬ প্রার্থী, শক্ত লড়াইয়ের আভাস

খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর শুনে এভারকেয়ারের সামনে ভিড়, পুলিশের ব্যারিকেড

হারিয়ে যাওয়া কনাই নদ উদ্ধার উদ্‌যাপন