হোম > সারা দেশ > ঢাকা

আশিষ রায় চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার অন্যতম আসামি আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরীকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেন এই আদেশ দেন।

এর আগে গুলশান থানা-পুলিশ আশিষ চৌধুরীর বিরুদ্ধে জারি হওয়া গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ট্রাইব্যুনালে পাঠিয়ে প্রতিবেদন দেয়। সেখানে বলা হয়, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরীকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বলে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারের সময় তাঁর বাসা থেকে মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়। গুলশান থানায় তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে একটি মামলা হয়েছে। ওই মামলায় তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

এই প্রতিবেদনের পর ট্রাইব্যুনাল আগামী ১৭ এপ্রিল বোতল চৌধুরীকে আদালতে হাজির করার জন্য কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন। ওই দিনই এই মামলা শুনানির দিন ধার্য আছে। ওই দিন মামলার আলামত ও এর কেস ডকেট (সিডি, অর্থাৎ সাক্ষীদের জবানবন্দি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র) ট্রাইব্যুনালে হাজির করার নির্দেশনা রয়েছে।

এ মামলায় এরই মধ্যে কারাগারে রয়েছেন আসামি তারিক সাঈদ মামুন। আসামি ফারুক আব্বাসী ও আদনান সিদ্দিকী জামিনে আছেন। হাইকোর্ট থেকে জামিনে থাকা আসামি হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী কোনো রকম পদক্ষেপ ছাড়া কয়েকটি তারিখ অনুপস্থিত থাকায় গত ২৮ মার্চ তাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়।

এ মামলার অন্যতম আসামি ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম ও সেলিম খান অনুপস্থিত থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে গত ২০ মার্চ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন এই মামলায় প্রথম থেকেই পলাতক রয়েছেন।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর বনানীর ট্রাম্পস ক্লাবের সামনে গুলি করে হত্যা করা হয় সোহেল চৌধুরীকে। ঘটনার পর সোহেলের ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী বাদী হয়ে গুলশান থানায় হত্যা মামলা করেন। ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইসহ নয়জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। বিতর্কিত ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে বাদানুবাদই এ হত্যার নেপথ্য কারণ বলে মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়।

এর পর দীর্ঘদিন এ মামলার কোনো খোঁজ ছিল না। বহু বছর পর গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর আজকের পত্রিকার ‘আষাঢ়ে নয়’ সিরিজের একটি প্রতিবেদনকে কেন্দ্র করে এ হত্যাকাণ্ড আবার আলোচনায় আসে। মামলাটি পুরোপুরি সামনে আসে চলতি বছরের জানুয়ারিতে প্রকাশিত ‘নায়ক খুনের মামলা গুম’ শীর্ষক অনুসন্ধানী প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর।

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলায় র‍্যাকের নিন্দা

হাদির জানাজা ঘিরে যান চলাচল নিয়ে ডিএমপির নির্দেশনা

তোপখানায় উদীচীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্‌রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে, রাখা হবে হিমঘরে

হাদির জানাজা আগামীকাল বেলা আড়াইটায়, জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়

‎হাদি হত্যার বিচার দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের নতুন কমিটি

প্রথম আলোর কার্যালয়ের সামনে কর্মীদের মানববন্ধন

হাদির হত্যাকাণ্ডকে ‘ব্যবহার করে’ উচ্ছৃঙ্খলতার নিন্দা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন আইজিপির