জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরসহ পাঁচ দফা দাবি নিয়ে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে ১২ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল সচিবালয়ে প্রবেশ করেছিলেন স্মারকলিপি নিয়ে। কিন্তু শিক্ষাসচিব নিজে দেখা না করায় প্রতিনিধি দলের সবাই বের হয়ে এসে সচিবালয়ের সামনে বসে পড়েন। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করছেন শিক্ষার্থীরা। সেখানে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম সেখানে উপস্থিত হয়েছেন।
আন্দোলনের মুখপাত্র তৌসিব মাহমুদ সোহান বলেন, ‘আমরা স্মারকলিপি নিয়ে শিক্ষাসচিবের সঙ্গে দেখা করতে সচিবালয়ে প্রবেশ করেছিলাম। কিন্তু সচিব নিজে দেখা না করে প্রতিনিধি পাঠিয়েছে আমাদের সঙ্গে কথা বলতে। আমরা এটা মানি না। এখন আমাদের দাবি-শিক্ষা উপদেষ্টাকে এসে আমাদের দাবি শুনতে হবে।’
১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের মধ্যে রয়েছেন—আন্দোলনের মুখপাত্র তৌসিব মাহমুদ সোহান, সংগঠক একে এম রাকিব, রাইসুল ইসলাম নয়ন, আসাদুল ইসলাম, আবু বকর খান, নওশীন নাওয়ার, সোহান প্রামাণিক, মাসুদ রানা, নূর নবী, ওমর ফারুক, ফেরদৌস শেখ, অপু মুন্সী।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীকে হস্তান্তরসহ ৫ দফা ও ইউজিসির পাইলট প্রকল্পে অন্তর্ভুক্তির দাবিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সামনের মোড় অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা। ‘শিক্ষার্থীবৃন্দ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়’ ব্যানারে একটি গণপদযাত্রা শিক্ষা মন্ত্রণালয় অভিমুখে যাত্রা শুরু করে। গণপদযাত্রায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ২০০০ এর অধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়।