হোম > সারা দেশ > চট্টগ্রাম

সিআরবির গাছ ঐতিহ্যবাহী বৃক্ষ ঘোষণার দাবি জানিয়ে বেলার নোটিশ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রাম নগরের টাইগারপাস থেকে সিআরবিমুখী মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী সড়কের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী গাছ কেটে র‍্যাম্প নির্মাণের সকল উদ্যোগ বাতিলের দাবি জাানিয়ে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। একইসঙ্গে চিহ্নিত এবং একই সড়কের অন্যান্য পুরানো ও শতবর্ষী গাছগুলোকে ঐতিহ্যবাহী ঘোষণার দাবি জানানো হয়েছে নোটিশে। 

বাংলাদেশ পরিবেশ আইনবিদ সমিতির (বেলা) পক্ষ থেকে আজ বুধবার চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) চেয়ারম্যান, প্রধান বন সংরক্ষক ও বাংলাদেশ রেলওয়ে, চট্টগ্রামের মহাব্যবস্থাপক (পূর্ব) বরাবর এই নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশের অনুলিপি পাঠানো হয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বরাবরও।

নোটিশে বলা হয়, প্রাণ, প্রকৃতি ও পরিবেশের নিরাপত্তা বিধানে সংবিধানের ১৮ (ক) অনুচ্ছেদে অঙ্গীকার করেছে রাষ্ট্র। ফলে যেকোন উন্নয়ন কার্যক্রমই পরিবেশ রক্ষা করে করতে হবে। কিন্তু তা না করে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে গাছ কেটে ফেলা হচ্ছে, তা জনস্বার্থের অনুকূলে নয়। র‍্যাম্প নির্মাণের নামে এ গাছগুলো কাটা হলে তা হবে বৃক্ষ ও প্রাকৃতিক ঐতিহ্য হত্যার সামিল। 

নোটিশে আরও বলা হয়, গাছগুলো পাখির আবাসস্থল যা পথচারীকে প্রকৃতির সান্নিধ্যে পেতে সাহায্য করে। উপরন্তু নগর পরিকল্পনাবিদ ও বিশেষজ্ঞগণ র‍্যাম্প নির্মাণের জন্য উপযুক্ত বিকল্প জায়গার প্রস্তাবনা করেছেন। 

সিডিএর দায়িত্ব হচ্ছে চট্টগ্রামের উন্নয়ন অর্থাৎ পরিবেশেরও  উন্নয়ন করা। সিডিএ যদি পরিবেশের উন্নয়ন বাদ দিয়ে অবকাঠামোর উন্নয়নকেই তার একমাত্র আইনি দায়িত্ব মনে করে, তবে তা হবে টেকসই উন্নয়নের অন্তরায়।

আনোয়ারায় সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার দুই শিশুর পরিচয় মিলেছে, বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা

মহাসড়কে দোকান যানজটে ভোগান্তি

ভোটের মাঠে: জয়ের সমীকরণ পাল্টে দেবে পাহাড়ি ভোটার

চাঁদপুরে হেফাজতে নির্যাতন, ৪ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা

চট্টগ্রামে থার্টি ফার্স্ট নিয়ে ৬ নির্দেশনা সিএমপির

খামারে ডাকাতের হানা, অস্ত্র ঠেকিয়ে ১২ গরু লুট

চন্দনাইশে অলিপুত্রের সমর্থনে সরে দাঁড়ালেন জামায়াতের প্রার্থী

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতি অভিভাবকসুলভ নেতৃত্বকে হারাল: চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন

চট্টগ্রামে সংসদ নির্বাচন: তিন আসনে বিএনপির প্রার্থী নিয়ে উত্তেজনা

পেট্রোলিয়াম করপোরেশন: দেড় বছরেও চালু হয়নি ৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প