হোম > সারা দেশ > চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামে নারীকে হত্যায় একজনের ফাঁসি, আরেকজনের যাবজ্জীবন

 নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

প্রতীকী ছবি

চট্টগ্রাম নগরীতে জমা রাখা টাকা আত্মসাতের জন্য এক নারীকে শ্বাসরোধে হত্যার ঘটনায় একজনকে মৃত্যুদণ্ড এবং আরেকজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার এ রায় ঘোষণা করেন চট্টগ্রামের অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সিরাজাম মুনীরা।

মৃত্যুদণ্ড পাওয়া নেজাম উদ্দিন (৩০) রাঙ্গুনিয়া উপজেলার হালিমপুর গ্রামের বাসিন্দা। তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা অনাদায়ে আরও ছয় মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালতের বিচারক।

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আবদুল হালিমের (৪৫) বাড়ি ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণ চর আইচায়। তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে আরও ছয় মাসের সাজা দিয়েছেন আদালত। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলার অপর আসামি আবু সিদ্দিক রুবেলকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।

আদালতের পেশকার ওমর ফুয়াদ জানান, নেজাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায় ঘোষণার পর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়। আরেক আসামি হালিম পলাতক। তাঁর বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানা জারির আদেশ দেওয়া হয়েছে।

মামলার এজাহার অনুযায়ী, নগরীর বায়েজিদ বোস্তামি থানার মুরাদনগর মির্দ্দাপাড়া এলাকায় ২০১৯ সালে রেবেকা সুলতানা মনি (৩০) খুন হন। ১৩ মে রাতে পুলিশের একটি দল ভাড়া বাসা থেকে তাঁর পচন ধরা মৃতদেহ উদ্ধার করে।

২০২০ সালে চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ শরীফুল আলম ভূঁঞার আদালতে তিন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করার মধ্যদিয়ে আসামিদের বিচারকাজ শুরু হয়। মামলায় ১১ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ বৃহস্পতিবার আদালত এই রায় ঘোষণা করেন।

আনোয়ারায় সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার দুই শিশুর পরিচয় মিলেছে, বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা

মহাসড়কে দোকান যানজটে ভোগান্তি

ভোটের মাঠে: জয়ের সমীকরণ পাল্টে দেবে পাহাড়ি ভোটার

চাঁদপুরে হেফাজতে নির্যাতন, ৪ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা

চট্টগ্রামে থার্টি ফার্স্ট নিয়ে ৬ নির্দেশনা সিএমপির

খামারে ডাকাতের হানা, অস্ত্র ঠেকিয়ে ১২ গরু লুট

চন্দনাইশে অলিপুত্রের সমর্থনে সরে দাঁড়ালেন জামায়াতের প্রার্থী

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতি অভিভাবকসুলভ নেতৃত্বকে হারাল: চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন

চট্টগ্রামে সংসদ নির্বাচন: তিন আসনে বিএনপির প্রার্থী নিয়ে উত্তেজনা

পেট্রোলিয়াম করপোরেশন: দেড় বছরেও চালু হয়নি ৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প