হোম > খেলা > ফুটবল

মেসির সফরে বিশৃঙ্খলা, পদত্যাগ করলেন পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়ামন্ত্রী

ক্রীড়া ডেস্ক    

মেসি ও অরুপ বিশ্বাস। ফাইল ছবি

লিওনেল মেসির সফরকে কেন্দ্র করে সমালোচনার মুখে কলকাতার ক্রীড়াঙ্গন। ফুটবলের মহাতারকাকে আনলেও আয়োজনে ছিল নানা অব্যস্থাপনা। তাতে বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি হয়েছিল সল্টলেকের যুবভারতী স্টেডিয়ামে। এই জেরে এবার পদত্যাগ করলেন পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস।

পদত্যাগ চেয়ে আজ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে চিঠি দেন অরুপ। সেই চিঠি গ্রহণ করেছেন মমতা। আপাতত সেই দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। প্রতিবেদনে এমনটাই জানিয়েছে ভারতের প্রথম সারির সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া।

গত ১৩ ডিসেম্বর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে যুবভারতী স্টেডিয়ামে যান মেসি। কিন্তু বেশিক্ষণ থাকতে পারেননি। মাঠে গাড়ি থেকে নামতেই তাঁকে ঘিরে ধরেন সাবেক ফুটবলার, বিভিন্ন সেলিব্রিটি এবং রাজনৈতিক নেতারা। তাতে মেসি নিজেও বেশ বিরক্ত হয়ে পড়েন। পরিস্থিতি খারাপ দেখে দ্রুত মাঠ ছাড়েন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।

কথা ছিল পুরো মাঠ ঘুরবেন মেসি। তাঁকে একনজর সামন থেকে দেখার জন্য এদিন কানায় কানায় পূর্ণ ছিল যুবভারতীর গ্যালারি। সবাইকে খরচ করতে হয়েছে মোটা অঙ্কের অর্থ। কিন্তু আয়োজকদের অব্যবস্থাপনায় নির্ধারিত সময়ের আগেই মাঠে ছাড়তে হয়েছে মেসিকে। ফুটবলের মহাতারকাকে দেখতে না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন দর্শকেরা। স্টেডিয়ামে ভাঙচুর করা হয়। কয়েকজন আগুন লাগানোর চেষ্টা করেছে। ভাঙা হয়েছে সীমানা প্রাচীর, খেলোয়াড়দের টানেল। সব মিলিয়ে ধ্বংস্তূপে পরিণত হয় যুবভারতী। এমন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনায় মেসি এবং দর্শকদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মেসির ভারত সফরের আয়োজক প্রতিষ্ঠানের মালিক শতদ্রু দত্তকে আটক করেছে পুলিশ। মেসির সফর তাই তিক্ততাময় হয়ে থাকল কলকাতার জন্য।

ফিফার বর্ষসেরা পুরস্কারও জিতলেন দেম্বেলে

ফিফা দ্য বেস্টের পুরস্কার উঠছে কার হাতে

মেসি ভারতে আর কত দিন থাকবেন

মেসিকে বিশ্বকাপের টিকিট উপহার দিলেন জয় শাহ

পেছাল কিংস-মোহামেডান ম্যাচ

ম্যাচ জিতেও অসন্তুষ্ট রিয়াল কোচ

মেসিকে পাওয়া পুরো ভারতের জন্য স্মরণীয় এক মুহূর্ত: শচীন

দেশে ফিরতে পারছে না আর্জেন্টিনার ক্লাব, লাতিন বাংলার আয়োজকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি

মেসি কেন ভারতে একটা ম্যাচও খেলতে পারবেন না

ফিফাকে বিশ্বকাপ টিকিটের দাম কমাতে বলছেন নিউইয়র্কের মেয়র