চোটে পড়ে জোফরা আর্চার আগেই ছিটকে গেছেন। মানসিক অবসাদের কারণে অনির্দিষ্ট সময়ের জন্য ক্রিকেট থেকে বিরতি নেওয়ায় দলে নেই বেন স্টোকসও। এই দুই বড় তারকাকে বাদ দিয়েই অক্টোবর-নভেম্বরে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করেছে ইংল্যান্ড।
১৫ সদস্যের চূড়ান্ত দলের সঙ্গে রিজার্ভ খেলোয়াড় হিসেবে সংযুক্ত আরব আমিরাত যাবেন আরও তিনজন। দলে চমক বলতে একটাই। চার বছরের বেশি সময় পর বিশ্বকাপ স্কোয়াড দিয়ে দলে ঢুকেছেন বাঁহাতি পেসার টাইমাল মিলস। ২৯ বছর বয়সী এই পেসার ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিলেন ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে। মূলত আর্চারের না থাকাতে দলে ঢুকেছেন মিলস। এ ছাড়া গত এক বছর নিয়মিত খেলা খেলোয়াড়দেরই জায়গা হয়েছে স্কোয়াডে।
২০১০ সালে পল কলিংউডের নেতৃত্বে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তুলেছিল ইংল্যান্ড। সেটিই ছিল ক্রিকেটের জনকদের প্রথম বৈশ্বিক শিরোপা।
এবার এউইন মরগানের নেতৃত্বাধীন দল নিয়ে বিশ্বকাপ জয়ের ব্যাপারে আশাবাদী ইংলিশ কোচ ক্রিস সিলভারউড। দল ঘোষণার পর ৪৬ বছর বয়সী এই কোচ বলেছেন, ‘সব চ্যালেঞ্জ উতরে বিশ্বকাপ জয়ের ব্যাপারে আমরা খুবই আশাবাদী। আমার বিশ্বাস, আমরা এমন একটা দল দিয়েছে যেটা সব বিভাগেই স্বয়ংসম্পূর্ণ।’
ইংল্যান্ডের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দল:
এউইন মরগান (অধিনায়ক), মঈন আলী, জনি বেয়ারেস্টো, স্যাম বিলিংস, জস বাটলার, স্যাম কারান, ক্রিস জর্ডান, লিয়াম লিভিংস্টোন, ডেভিড মালান, টাইমাল মিলস, জেসন রয়, আদিল রশিদ, ডেভিড উইলি, ক্রিস ওকস, মার্ক উড।
রিজার্ভ:
টম কারান, লিয়াম ডসন, জেমস ভিন্স