বড় স্কোরের ইঙ্গিত দিয়েও শেষ পর্যন্ত ইংল্যান্ডের সংগ্রহটা ঠিক ততটা বড় হয়নি। শুরুতে একটু এলোমেলো বোলিং হলেও পরে নিজেদের গুছিয়ে নিয়েছেন বোলাররা। যার সৌজন্যে ইংল্যান্ডকে ১৫৬ রানেই বেঁধে ফেলল বাংলাদেশ।
ইংল্যান্ডের হয়ে সর্বোচ্চ ৪২ বলে ৬৭ রান করেছেন জস বাটলার। ষষ্ঠ ওভার নাসুম আহমেদের বলে মিড-অনে ফিল্ডিং করা সাকিব আল হাসান যদি ক্যাচ ধরতে পারতেন, তাহলে হয় তো স্কোরটা আরেকটু কমও হতে পারত। ১৭ তম ওভারে হাসান মাহমুদের বলে নাজমুল হোসেন শান্তকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন বাটলার। ৪টি চার ও চারটি ছক্কা ছিল ইংলিশ অধিনায়কের ইনিংসে।
এ ছাড়া ইংল্যান্ডের হয়ে ফিল সল্ট ৩৫ বলে ৩৮ ও বেন ডাকেট ১৩ বলে ২০ রান করেছেন। বাংলাদেশের বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে শেষ দিকে মঈন আলী-স্যাম কারানরা ঝড় তোলার সুযোগই পাননি। ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ১৫৬ রান করতে পারে ইংল্যান্ড।
বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ ৪ ওভারে ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট।