হোম > জীবনধারা > খাবারদাবার

ফ্রিজে সালাদের উপকরণ কত দিন ভালো থাকে

ফাহরিয়া ফারুকী

প্রতিদিনের খাবারে সালাদ যোগ করে বাড়তি পুষ্টি। কিন্তু সালাদে ব্যবহৃত উপকরণগুলো যদি সঠিকভাবে ফ্রিজে সংরক্ষণ না করা যায়, তাহলে পুষ্টিগুণ ও স্বাদ কমে যেতে পারে অনেকটাই। তাই সালাদের উপকরণ সংরক্ষণে প্রয়োজন বিশেষ সতর্কতা। আলাদা উপকরণ সংরক্ষণের সময় ভিন্ন হয়ে থাকে। তবে ৪ দিনের বেশি সালাদের উপকরণ ফ্রিজে সংরক্ষণ না করাই ভালো। এতে কমে যেতে পারে এর গুণ।

লেটুসপাতা
লেটুসপাতা কেটে ফ্রিজে রাখলে তা ৩ দিন পর্যন্ত ভালো থাকে। যদিও এই সময়ের মধ্যে পাতাগুলো শুকিয়ে যেতে পারে এবং এটি আর আগের মতো সতেজ না-ও থাকতে পারে। তবে লেটুস গোড়াসহ সংরক্ষণ করা গেলে ৭ থেকে ১০ দিন পর্যন্ত ভালো থাকে।

শসা, টমেটো ও ক্যাপসিকাম
শসা, টমেটো ও ক্যাপসিকাম ইত্যাদি কেটে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবহার করা ভালো। তবে বায়ুরোধী পাত্রে না কেটে সংরক্ষণ করা গেলে, এগুলো ৫ থেকে ৭ দিন পর্যন্ত ভালো রাখা যায়।

গাজর 
না কেটে বায়ুরোধী পাত্রে সংরক্ষণ করা গেলে ৪ সপ্তাহ বা ১ মাস পর্যন্ত গাজর সতেজ থাকে। এসব উপকরণ ছাড়াও ব্রকলি ৫ দিন, জলপাই ৩ দিন, পনির ৫ দিন ফ্রিজে রেখে সালাদে ব্যবহার করা যেতে পারে।

ড্রেসিং ও স্থায়িত্ব
সালাদে কোন ধরনের ড্রেসিং ব্যবহার করা হচ্ছে, তার ওপর নির্ভর করে এর স্থায়িত্ব কেমন হবে। সাধারণত ড্রেসিং ছাড়া সালাদ ৫ দিন পর্যন্ত খাওয়ার উপযোগী থাকে। অন্যদিকে, ড্রেসিং করা হলে এর স্থায়িত্ব ৩ দিন। তবে এ ক্ষেত্রে সালাদ তেল নাকি দুগ্ধজাতীয় উপাদান দিয়ে ড্রেসিং করা হয়েছে, সেটি বিবেচনায় আনা জরুরি।

আর্দ্রতা
সালাদ তৈরির আগে এর উপকরণগুলো ধুয়ে নিতে বলা হয়। কারণ, এতে অতিরিক্ত পানি থাকতে পারে। ফ্রিজে সংরক্ষণের আগে উপকরণগুলোর পানি ঝরিয়ে যতটা সম্ভব শুকিয়ে নেওয়া উচিত।

সূত্র: ফুডস গাই ডট কম

অতিরিক্ত মিষ্টি বা খাবার খাওয়ার পর সামলে নেবেন যেভাবে

বিশ্ব স্বাদের মঞ্চে সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী, বাংলাদেশের স্থান কততম

যেসব বিপজ্জনক খাবার মৃত্যুর কারণ হতে পারে

বিলাসিতার স্বাদে মোড়া পৃথিবীর সবচেয়ে দামি খাবার

এ বছর রন্ধনশৈলীর তালিকায় শীর্ষ ৩০ দেশ

ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া সুস্বাদু খাবার

শীতের বুফে: স্বাদ লুটতে কৌশলগুলো জেনে নিন

এই শীতে ত্বক সুন্দর রাখবে যে ৫ সৌন্দর্যবর্ধক পানীয়

গরুর মাংসের চেয়েও বেশি আয়রন থাকে যেসব খাবারে

যে অভ্যাসগুলো খারাপ নয়, বরং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী