হোম > জীবনধারা > খাবারদাবার

‘ইন্দুবালার ভাতের হোটেল’-এর বিখ্যাত মানকচু বাটা

 ফারজানা আফরিন

সম্প্রতি ‘ইন্দুবালা ভাতের হোটেল’ সিরিজ দেখার পর অনেকেই ‘কচু বাটা’ রেসিপির প্রেমে পড়েছেন। কয়েকটি উপকরণের জোগাড়যন্ত করে খুব সহজে আপনিও বানিয়ে নিতে পারেন মুখরোচক এই কচু বাটা।  

উপকরণ 
মানকচু কুচো করে কেটে নেওয়া ২৫০ গ্রাম, নারিকেল কোরানো ১/২ কাপ, ভাজা শুকনা মরিচ ৪-৫টা (কাঁচা ঝালও দিতে পারেন), হলুদ সরিষা ১ চা-চামচ, কালো সরিষা ১ চা-চামচ, সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ, রসুন ৩ কোয়া, পেঁয়াজ ২টা (যদিও অথেন্টিক রেসিপিতে পেঁয়াজ নেই, কিন্তু পেঁয়াজ দিলে ভর্তাটা আরও বেশি মজা হয়। এটা চাইলে না-ও দিতে পারেন), লবণ পরিমাণমতো।

প্রণালি 
মানকচু খোসা ছাড়িয়ে কুচো করে কেটে লবণ মেখে ১০ মিনিটের মতো রেখে দিতে হবে। তারপর পাতলা কাপড়ে কচু নিয়ে ভালো করে চিপে পানি ফেলে দিতে হবে । এবার পাটায় মানকচু বেটে নিন। এবার নারিকেল, লবণ, শুকনা ভাজা মরিচ, সরিষা,  রসুন,  পেঁয়াজ একসঙ্গে বেটে নিন। কচু বাটার সঙ্গে নারিকেল বাটা মিশিয়ে ওপরে সরিষার তেল দিয়ে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন। এই ভর্তা পাটায় বেটে তৈরি করাই ভালো।  বাটলে ভর্তা বেশি সুস্বাদু হয়।

জেনে রাখা ভালো
আস্ত কচু চুলার পাশে দুই থেকে তিন দিন রেখে দিলে ভালো হবে। এতে করে কচুর রসটা টেনে যায়। যার কারণে কাঁচা ভর্তা বানালেও গলা চুলকানোর আশঙ্কা থাকবে না।

বিশ্ব স্বাদের মঞ্চে সেরা ১০০ রন্ধনশৈলী, বাংলাদেশের স্থান কততম

যেসব বিপজ্জনক খাবার মৃত্যুর কারণ হতে পারে

বিলাসিতার স্বাদে মোড়া পৃথিবীর সবচেয়ে দামি খাবার

এ বছর রন্ধনশৈলীর তালিকায় শীর্ষ ৩০ দেশ

ইউনেসকোর স্বীকৃতি পাওয়া সুস্বাদু খাবার

শীতের বুফে: স্বাদ লুটতে কৌশলগুলো জেনে নিন

এই শীতে ত্বক সুন্দর রাখবে যে ৫ সৌন্দর্যবর্ধক পানীয়

গরুর মাংসের চেয়েও বেশি আয়রন থাকে যেসব খাবারে

যে অভ্যাসগুলো খারাপ নয়, বরং স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী

বাংলার আদরে গড়া অগ্রহায়ণের পিঠাপুলি