হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

পুতিন ইউক্রেনের বন্দর থেকে অবরোধ তুলে নিতে ইচ্ছুক, তবে...

ফ্রান্স ও জার্মানির নেতাদের রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানিয়েছেন, তিনি ইউক্রেনের বন্দরে আটকে থাকা শস্যের জাহাজ অবমুক্ত করতে প্রস্তুত, তবে এর আগে রাশিয়ার ওপর থেকে পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। 

গতকাল পুতিনের সঙ্গে টেলিফোনে দীর্ঘ আলাপ করেছেন জার্মানির প্রেসিডেন্ট ওলাফ শলৎস এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ। সে সময় পুতিন বলেন, ‘বিশ্ববাজারে শস্য সরবরাহে সমস্যা হচ্ছে। এটি পশ্চিমা দেশগুলোর ভ্রান্ত অর্থনৈতিক নীতির ফল।’ 

পুতিন এ দুই বিশ্বনেতাকে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘রাশিয়া কৃষ্ণসাগরের বন্দর থেকে ইউক্রেনীয় শস্য রপ্তানিসহ শস্যের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানির বিকল্পগুলো খুঁজে পেতে সহায়তা করতে প্রস্তুত আছে।’ তবে একটি শর্ত দিয়েছেন ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি বলেছেন, ‘ইউক্রেনের বন্দরে যেসব শস্যবাহী জাহাজ আটকে আছে, সেসব জাহাজ ছেড়ে দেওয়া হলে বিশ্বব্যাপী শস্য সরবরাহ গতিশীল হবে এবং খাদ্য নিয়ে বিশ্ববাজারে যে উত্তেজনা চলছে, তা কমে আসবে। ক্রেমলিন অবশ্যই এ ব্যাপারে সাহায্য করতে প্রস্তুত, তবে তার আগে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞাগুলো তুলে নিতে হবে।’

মার্কিন গণমাধ্যম সিএনএন বলেছে, শনিবার জার্মানির প্রেসিডেন্ট ওলাফ শলৎস ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ পুতিনের সঙ্গে প্রায় ৮০ মিনিট বিভিন্ন ইস্যুতে কথা বলেছেন। এ সময় এই দুই নেতা পুতিনকে ওদেসা বন্দর থেকে অবরোধ তুলে নেওয়ারও আহ্বান জানান, যাতে ইউক্রেন বিশ্বে খাদ্যশস্য রপ্তানি করতে পারে এবং খাদ্যসংকটের হাত থেকে বিশ্বকে রক্ষা করা যায়।

পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলার অভিযোগ—‘মিথ্যা’ বলছে ইউক্রেন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক যুদ্ধবন্দীকে হত্যার অভিযোগ ইউক্রেনীয় কমান্ডারের

জেলেনস্কি চাইলেন ৫০, যুক্তরাষ্ট্র দিতে চায় ১৫ বছরের নিরাপত্তা গ্যারান্টি

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইঙ্গিত দিলেন ৪০ যুদ্ধ কভার করা বিবিসি সাংবাদিক

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধে অগ্রগতি হলেও দনবাস ইস্যু এখনো অমীমাংসিত

লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে উত্তেজনা: শিখ ও হিন্দু বিক্ষোভকারীদের মধ্যে হাতাহাতি

২০২৫ সালের সেরা সিইও কে

এবার ট্রাম্প ও জেলেনস্কির বৈঠক—কী আছে সর্বশেষ ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবে

৪০ শতাংশ জার্মান মনে করেন মার্জের সরকার টিকবে না

ট্রাম্প-জেলেনস্কি বৈঠকের আগে ইউক্রেনে রাশিয়ার ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা