হোম > স্বাস্থ্য > স্বাস্থ্য টিপস

ওজন কমাতে নারীদের এড়ানো উচিত ৫ অভ্যাস

ফিচার ডেস্ক

প্রতিদিনের ছোট কোনো অভ্যাস ওজন কমানোর চেষ্টা ব্যর্থ করে দিতে পারে। অনেক নারী কঠোর ডায়েট বা ব্যায়াম করেন, তবু তাঁরা ইতিবাচক ফল পান না।

পর্যাপ্ত প্রোটিন না খাওয়া

প্রোটিন ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ক্ষুধা কমায়, দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভর্তি রাখে। ডিম, মাছ, ডেইরি, শিম, ডাল বা অন্যান্য উদ্ভিদজাতীয় প্রোটিন ওজন কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

পর্যাপ্ত ফাইবার না নেওয়া

ফাইবার হজম এবং ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে সহায়ক। কম ফাইবারযুক্ত খাবার ওজন কমানোর গতি ধীর করে, রক্তের শর্করা বাড়ায় এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফল, সবজি, হোল গ্রেইন এবং ডাল আপনার পেট দীর্ঘ সময় ধরে ভরা রাখে এবং খিদে কমায়।

পর্যাপ্ত ঘুম না হওয়া

ঘুমও ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঘুমের অভাব হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত করে, যা ক্ষুধা বাড়ায় এবং মেটাবলিজম ধীর করে। দৈনিক ৭-৯ ঘণ্টা ঘুম শক্তি বৃদ্ধি, চর্বি হ্রাস এবং সামগ্রিক সুস্থতায় সাহায্য করে।

খুব কম বা খুব বেশি ব্যায়াম করা

শরীরের জন্য ব্যায়াম জরুরি। তবে অতিরিক্ত বা অপর্যাপ্ত ব্যায়াম—কোনোটাই উচিত নয়। কম ব্যায়াম পেশি হ্রাস এবং মেটাবলিজম ধীরে হয়। আবার অতিরিক্ত ব্যায়াম ক্লান্তি এবং ওজন বাড়াতে পারে।

স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণ না করা

দীর্ঘস্থায়ী মানসিক চাপ ওজন কমানোর প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে দিতে পারে। স্ট্রেস হরমোন কর্টিসল বাড়ায়, বিশেষ করে পেটে চর্বি জমতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ অনেক সময় আবেগভিত্তিক অতিরিক্ত খাবারের কারণও হয়।

সূত্র: হেলথশট

পিঠব্যথা: কারণ, লক্ষণ ও করণীয়

সবজি সংরক্ষণ করবেন যেভাবে

স্মৃতিশক্তি বাড়ানোর ৫ উপায়

শীতে ত্বকের যত্ন ও চর্মরোগ থেকে পরিত্রাণের উপায়

শীতকালীন বিষণ্নতা কাটাতে যা করবেন

নাক ডাকা: কারণ, ঝুঁকি ও পরিত্রাণের উপায়

রাগ নিয়ন্ত্রণ করার ৫ উপায়

দেশে ৪০ হাজারের বেশি শিশুর প্যালিয়েটিভ কেয়ার প্রয়োজন

শিশুর মেধাবিকাশে বাদাম ও খেজুর অপরিহার্য নয়

হাঁটুব্যথার কারণ ও লক্ষণ: আধুনিক ফিজিওথেরাপি সমাধান