হোম > ফ্যাক্টচেক > জানি, কিন্তু ভুল

বারবার ভুয়া তথ্য ছড়ালে কঠোর ব্যবস্থা নেবে ফেসবুক

ফ্যাক্টচেক ডেস্ক

বারবার মিথ্যা তথ্য ছড়ালে ওই ব্যবহারকারীর বিরুদ্ধে ‘কঠোর’ ব্যবস্থা নেবে ফেসবুক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি এক ব্লগ পোস্টে এ কথা জানিয়েছে।

শেয়ার করা তথ্য যাচাইয়ের জন্য বেশ কিছু প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টচেকিংয়ের কাজ করছে। এমন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো যদি কোনো কনটেন্ট মিথ্যা বা ভুয়া হিসেবে চিহ্নিত করে, আর ওই কনটেন্ট যদি কোনো অ্যাকাউন্ট থেকে বারবার শেয়ার করা হয়, তাহলে ‘কঠোর’ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছে ফেসবুক।

শাস্তি হিসেবে ওই ব্যবহারকারীর পরবর্তী সব পোস্ট অন্য ব্যবহারকারীর নিউজফিডে কম দেখাবে ফেসবুক। শুধু তাই নয়, ভুয়া তথ্য ছড়ানোর মাত্রা বেশি হলে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ ওই আইডি মুছে ফেলতে পারে বা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নিতে পারে।

ফ্যাক্টচেকিং সহযোগীরা কোনো কনটেন্ট যদি ‘ভুয়া তথ্য’ হিসেবে শনাক্ত করে, তবে ওই পোস্টগুলোতে রিঅ্যাকশন দেওয়ার আগে ব্যবহারকারীদের জানানোর সম্ভাব্য উপায় নিয়েও কাজ চলছে বলে জানিয়েছে ফেসবুক। এরই মধ্যে এ রকম কিছু পোস্টে ফেসবুকের সতর্কবার্তা দেখা যাচ্ছে।

করোনাকালে ফেসবুক, টুইটারসহ অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভুয়া তথ্য বেশি করে ছড়ানো হচ্ছে। বিবৃতিতে ফেসবুক বলেছে, ‘আমাদের অ্যাপে ব্যবহারকারীদের কাছে যেন ভুল তথ্য কম পৌঁছায়, তা নিশ্চিতে কাজ করছি আমরা। সেটা করোনাভাইরাস, টিকা, জলবায়ু পরিবর্তন, নির্বাচন কিংবা অন্য যেকোনো বিষয়ে হোক না কেন।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, সংবাদমাধ্যম বা যেকোনো মাধ্যমে প্রচারিত কোনো ছবি, ভিডিও বা তথ্য বিভ্রান্তিকর মনে হলে তার স্ক্রিনশট বা লিংক কিংবা সে সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য আমাদের ই-মেইল করুন। আমাদের ই-মেইল ঠিকানা factcheck@ajkerpatrika.com

ব্রণ দূর করার ক্ষেত্রে টুথপেস্টের ব্যবহার কার্যকরী? চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে

খাওয়ার সময় পানি পান কি হজমে সমস্যা করে, চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে

চর্বিযুক্ত খাবার খেলে কি ওজন বেড়ে যায়, চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে

কার্বোহাইড্রেট বা শর্করাজাতীয় খাবার মানুষকে স্থূল করে? চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে

সান্ডার তেলে কি কাজ হয়, চিকিৎসকেরা কী বলছেন

ইচ্ছা করে ঘামলে কি জ্বর ছেড়ে যায়, চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে

পায়ের ওপর পা তুলে বসলে কি শিরা স্থায়ীভাবে ফুলে যায়, চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে

কাছ থেকে টিভি দেখলে চোখের ক্ষতি হয়? চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে

ঠান্ডা লাগা থেকে সর্দি-কাশি হয় না, কারণ অন্য

চিনি খেলে কি শিশুরা অতিরিক্ত চঞ্চল হয়, চিকিৎসাবিজ্ঞান কী বলে