হোম > সারা দেশ > মৌলভীবাজার

‘সংসারই চলে না, ঘর ঠিক করব কী করে’

‘মাথা গোঁজার শেষ সম্বল বন্যার পানিতে ভেঙে গেছে। আমরা এখন কোথায় যাব? যেখানে সংসারই ভালোভাবে চলে না, সেখানে ঘর ঠিক করব কী করে?’ কথাগুলো সাবিয়া বেগমের। মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় বন্যায় সাবিয়ার কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত হয়ে যায়। শুধু এই নারী নন, বিভিন্ন এলাকায় শতাধিক কাঁচা ও আধা কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে। 

বন্যার পানি নেমে গেলেও ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো এখনো খোলা আকাশের নিচে বসবাস করছে। দরিদ্র এসব পরিবার সংসারের মালামাল হারিয়ে নতুন করে ঘর তৈরি নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে। অনেকেই ঘর নির্মাণের জন্য বিত্তবানদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। 

জানা গেছে, বন্যার পানিতে ধলাই নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধের পাঁচটি স্থানে ভাঙন দেখা দেয়। এতে উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা এলাকা প্লাবিত হয়। পানিতে নিমজ্জিত হয় ১৪৫টি গ্রাম। পানিবন্দী হয়ে পড়েন লক্ষাধিক মানুষ। প্রত্যন্ত এলাকার শতাধিক কাঁচা ঘর বিধ্বস্ত ও ভেঙে গেছে। তিন দিন পর পানি নেমে যাওয়ায় ভেসে উঠেছে ক্ষতচিহ্ন। 

গতকাল মঙ্গলবার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, বন্যায় বেশি ঘর বিধ্বস্ত হয়েছে ইসলামপুর ও আদমপুর ইউনিয়নে। এখানে কমপক্ষে ৫৫টি পরিবারের টিনের ও মাটির বসতঘর বানের স্রোতের আঘাতেই লন্ডভন্ড হয়ে যায়। আদমপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা তাজ মিয়া বলেন, ‘আমার বসতঘর বন্যার পানিতে ভেঙে পড়েছে। পরিবার নিয়ে সীমাহীন দুর্ভোগে পড়েছি।’ 

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘আমরা পর্যাপ্ত ত্রাণ বরাদ্দ পেয়েছি। ক্ষতিগ্রস্ত বাড়িঘরের তালিকা করা হচ্ছে।’

সিলেট সীমান্তে খাসিয়াদের গুলিতে ২ জন নিহত

সিলেটে প্রথম আলো অফিসের সাইনবোর্ড, গ্লাস ভাঙচুর

কোন্দলই বিএনপির বড় সংকট

সিলেটে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত তিন

হত্যা মামলায় বিয়ানীবাজার পৌর আ. লীগ সভাপতি গ্রেপ্তার

সিলেটে যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না বুধবার

চবি উপ-উপাচার্যের পদে থাকার নৈতিক অধিকার নেই: নাছির উদ্দীন

শাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের ২২ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা, নারী প্রার্থী একজন ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পাদক পদ ফাঁকা

বেড়িবাঁধের মাটি কাটার সময় মাটিচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

সিলেটে সিএনজিচালিত অটোরিকশা ছিনতাইয়ের জন্য চালককে হত্যা