হোম > সারা দেশ > রাজশাহী

নির্যাতিত হলেও প্রতিশোধ নিতে চায় না জামায়াত

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

আওয়ামী শাসনামলে জামায়াতে ইসলামীর নেতা-কর্মীরা সবচেয়ে বেশি নির্যাতিত হলেও কোনো প্রতিশোধ নিতে চায় না দলটি। আজ শনিবার সকালে রাজশাহী নগরের একটি রেস্তোরাঁয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা জানিয়েছেন রাজশাহী মহানগর জামায়াতের আমির এমাজ উদ্দিন মণ্ডল। নগর জামায়াতের উদ্যোগে এ মতবিনিময় সভা হয়।

সভায় এমাজ উদ্দিন বলেন, আওয়ামী সরকারের আমলে রাজশাহীতে জামায়াত-শিবিরের ১২ জন নেতা-কর্মী নিহত হয়েছেন। রাজনৈতিক নেতাদের নির্দেশে জামায়াতের ওপর অধিকাংশ মামলা ও নির্যাতন সংঘটিত হয়েছে পুলিশের মাধ্যমে। পুলিশ নেতা-কর্মীদের নির্যাতন করেছে। শুধু দেশের স্বার্থে পুলিশের থানাসহ ক্ষতিগ্রস্ত সব সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনার নিরাপত্তা দেওয়া হচ্ছে জামায়াতের পক্ষ থেকে। স্বাভাবিক পরিবেশে তাদের ফিরতে সহায়তা করা হচ্ছে।

জামায়াতের এই নেতা বলেন, জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীরা বিগত ১৫ বছরে অন্য সব দলের চেয়ে বেশি নির্যাতিত হয়েছে। প্রতিশোধ যদি নিতে হয়, জামায়াতেরই নেওয়া উচিত। কিন্তু সেটা না করে দেশ গড়ার কাজ করছে জামায়াত। জামায়াতে ইসলামী প্রতিশোধ নিতে চায় না। ছাত্র-জনতা আন্দোলনের মাধ্যমে দেশ নতুনভাবে স্বাধীন করেছে। প্রতিশোধপরায়ণ না হয়ে জামায়াতে ইসলামী দেশকে নতুন করে গড়তে চায়।

এমাজ উদ্দিন আরও বলেন, ‘আমাদের পরিকল্পনা কীভাবে দেশটা নতুন করে সাজানো যায়। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আন্দোলনে যাঁরা শহীদ হয়েছেন, সেই পরিবারগুলোকে জামায়াতের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা করা হচ্ছে। দেশ গড়তে এখন কোনো সহিংসতা চায় না জামায়াত।’

সভায় উপস্থিত ছিলেন মহানগর জামায়াতের আমির ড. মাওলানা কেরামত আলী, অ্যাডভোকেট আবু ইউসুফ সেলিমসহ মহানগর জামায়াত ও শিবিরের নেতা-কর্মীরা।

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক

সব চেষ্টা—আকুতি বিফলে, মায়ের কোলে মৃত সাজিদ

শিশু সাজিদ মারা গেছে

শিশু সাজিদকে উদ্ধার, নেওয়া হয়েছে হাসপাতালে