হোম > সারা দেশ > রাজশাহী

রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী কমিটি বাতিলের দাবিতে সড়ক অবরোধ, বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহীতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করা হয়েছে। সদ্যঘোষিত কমিটি নিয়ে ক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে নগরের তালাইমারি মোড়ে এই বিক্ষোভ করেন।

শিক্ষার্থীরা প্রায় ৪০ মিনিট সড়ক অবরোধ করে রাখেন। তাতে সড়কের দুই পাশে যানজট দেখা দেয়। তবে জরুরি পরিবহনগুলোকে যেতে দেওয়া হয়। সড়ক অবরোধ করে শিক্ষার্থীরা ‘ভুয়া কমিটি মানি না, মানব না’, ‘পকেট কমিটি বাতিল করো, করতে হবে’সহ নানা স্লোগান দেন।

এ সময় শিক্ষার্থী আবদুর রহিম, আদিব মাহমুদ, শাহাদাত হোসেন, নিসাত তাসনীম, হাফিজ সরকার প্রমুখ বক্তব্য দেন। পরে পুলিশের অনুরোধে তাঁরা অবরোধ তুলে নিলে যান চলাচল শুরু হয়।

এর আগে গত বৃহস্পতিবার শিক্ষার্থীদের একটি অংশ বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করে কমিটি বাতিলের জন্য গতকাল শনিবার পর্যন্ত সময় বেঁধে দেন। কমিটি বাতিল না হওয়ায় পূর্বঘোষিত কর্মসূচি হিসেবে তাঁরা আজ এই কর্মসূচি পালন করেন।

শিক্ষার্থী আবদুর রহিম জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি তাঁদের আশ্বাস দিয়েছে। এ ছাড়া জনদুর্ভোগ এড়াতে পুলিশ তাঁদের অবরোধ তুলে নেওয়ার অনুরোধ করেছে। তাই তাঁরা ৪০ মিনিট পর অবরোধ তুলে নিয়েছেন। দ্রুতই কমিটি বাতিল না হলে আবার কর্মসূচি দেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

উল্লেখ্য, ছয় মাসের জন্য ৩০ জানুয়ারি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের রাজশাহী জেলা ও মহানগরের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। পরদিনই কমিটি প্রত্যাখ্যান করে সংবাদ সম্মেলন করেন কিছু শিক্ষার্থী। এর পর থেকেই তাঁরা ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করে যাচ্ছেন।

সিরাজগঞ্জে অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

জয়পুরহাটে ট্রাক–ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

সাজিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক