হোম > সারা দেশ > রাজশাহী

সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে মিলছে না ডিম, আলু ও পেঁয়াজ

তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি

রাজশাহীর তানোরে সরকার নির্ধারিত দামে মিলছে না পেঁয়াজ, আলু ও ডিম।

গতকাল ১৪ সেপ্টেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রণালয় খুচরা বাজারে প্রতি পিস ডিমের দাম সর্বোচ্চ ১২ টাকা, আলুর দাম প্রতি কেজি ৩৬ টাকা এবং পেঁয়াজের দাম ৬৫ টাকা নির্ধারণ করে দেয়। 

আজ শুক্রবার রাজশাহীর তানোর উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে সরকার নির্ধারিত দামের চেয়ে বেশি দামে ভোক্তাদের কিনতে হয় ডিম, আলু ও পেঁয়াজ। 

সকালে উপজেলার কালিগঞ্জ ও বিকেলে সদরের গোল্লাপাড়া হাট ঘুরে দেখা গেছে, খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৮০-৮২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া আলু বিক্রি হচ্ছে ৪২-৪৫ টাকা কেজি দরে। আর নির্ধারিত দামে পাওয়া যাচ্ছে না ডিমও। 

গোল্লাপাড়া বাজারের আলু ব্যবসায়ী বিফল কুমার বলেন, ‘আজ বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে। আগামী দিন থেকে নির্ধারিত দামের মধ্যে আমরা পেলে আমরাও বিক্রি করব। বর্তমানে কেজিপ্রতি আলুর খুচরা বিক্রি হচ্ছে ৪৫ টাকা দরে।’

আরেক বিক্রেতা মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের আজও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। বেশি দামে কিনলে তো বেশি দামেই বিক্রি করতে হবে।’

কালিগঞ্জ বাজারের বিক্রেতা মাহাবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সরকার দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে কিন্তু বাস্তবে তো পাচ্ছি না। তাই যে দামে কিনছি সেটা থেকে তো লাভ করেই বিক্রি করতে হবে।’

গোল্লাপাড়া হাট এলাকায় আলু ও পেঁয়াজ কিনতে এসেছেন তরিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, কোনো জিনিসের দাম সরকার বাড়ালে সেটি পরের দিন থেকেই কার্যকর হয়। কমলে সেটি কমতে অনেক সময় লাগে। এটি ব্যবসায়ীদের কারসাজি।

তানোর উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বিল্লাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আশা করছি নির্ধারিত দামেই সব পণ্য পাওয়া যাবে। যদি সেটি না হয় তবে দোষীদের বিরুদ্ধে অভিযান চালানো হবে।’

সিরাজগঞ্জে অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

জয়পুরহাটে ট্রাক–ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

সাজিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক