হোম > সারা দেশ > জয়পুরহাট

জয়পুরহাটে ডাকাতির মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন 

জয়পুরহাট প্রতিনিধি

জয়পুরহাটে ডাকাতির মামলায় পাঁচজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। একই মামলায় ৩৯৭ ধারায় তাঁদের আরও সাত বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আসামিদের এ সাজা একই সঙ্গে চলবে বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়।

আজ বুধবার দুপুরে জেলা ও দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন। আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কোর্ট ইন্সপেক্টর আবু বকর সিদ্দিক।

দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার দাসরা-খাঁপাড়া গ্রামের ফজলু, একই গ্রামের তাজেল, জয়পুরহাট সদর উপজেলার পুরানাপৈল বাজার এলাকার মুকুল হোসেন, একই উপজেলার কোচনাপুরের আনোয়ার হোসেন এবং হামছায়াপুরের মিঠুন হোসেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিদের মধ্যে ফজলু, আনোয়ার ও মিঠুনকে পলাতক দেখানো হয়।

মামলার নথি ও সংক্ষিপ্ত বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০১২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে জয়পুরহাট সদর উপজেলার ভাদসা এলাকার গোলাম মাহমুদ মণ্ডলের বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ওই সময় ডাকাতেরা গোলাম মাহমুদের ছেলে-মেয়েকে বেঁধে রাখে। আর তাঁর স্ত্রী জেবু আরা তাসলিমাকে মারধর করে স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। পরে জেবু আরা তাসলিমাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

ওই ঘটনার পরের দিন ২১ ফেব্রুয়ারি গোলাম মাহমুদ বাদী হয়ে ছয়জনকে আসামি করে জয়পুরহাট সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলাটি তদন্ত করেন থানার তৎকালীন পরিদর্শক (তদন্ত) খায়রুল বাশার। তদন্ত শেষে তিনি আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৩ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি অভিযোগপত্র দাখিল করেন। তবে মামলা চলাকালে ১ নম্বর আসামি মারা যাওয়ায় তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এরপর দীর্ঘ শুনানি ও যাবতীয় আইনগত প্রক্রিয়া শেষে আজ আদালত এ রায় ঘোষণা করেন।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সহকারী সরকারী কৌঁসুলি খাজা সামছুল ইসলাম বুলবুল (এপিপি)। আর আসামিপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন আইনজীবী ফরিদুজ্জামান ও বজলুর রহমান।

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক

সব চেষ্টা—আকুতি বিফলে, মায়ের কোলে মৃত সাজিদ

শিশু সাজিদ মারা গেছে

শিশু সাজিদকে উদ্ধার, নেওয়া হয়েছে হাসপাতালে

শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই, বন্ধ করা হয়েছে অক্সিজেন