হোম > সারা দেশ > ময়মনসিংহ

বিদ্যালয়ের ৮ সিলিং ফ্যান চুরি, ৭ দিন পর রাতের আঁধারে ফেরত

নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে আটটি সিলিং ফ্যান চুরি হয়েছিল। গতকাল সোমবার রাতে সেই আটটি ফ্যান বিদ্যালয়ে রেখে যাওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার সকালে বিদ্যালয়ের বারান্দায় সেগুলো পাওয়া যায়।

এ ঘটনা হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের। ১৩ আগস্ট রাতের কোনো এক সময় দুটি শ্রেণিকক্ষ থেকে আটটি সিলিং ফ্যান চুরি হয়েছিল। তবে ফ্যান চুরি ঘটনায় কাউকে শনাক্ত করা যায়নি।

চুরি ঘটনা নিয়ে বিদ্যালয়ের শিক্ষক, অভিভাবক ও স্থানীয় গ্রামবাসীর মধ্যে উদ্বেগ দেখা দেয়। চোর শনাক্ত না হওয়ায় এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভের জন্ম নিয়েছে।

সিলিং ফ্যান ফিরে পাওয়ার পর বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে অভিভাবক সমাবেশ ও এলাকার লোকজনকে ডেকে বিষয়টি জানান বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বেগম নুরুন্নাহার। এর আগে, বিদ্যালয় থেকে সাবমারসিবল পাম্প চুরি হয়েছিল। সেটি আর ফেরত পাওয়া যায়নি।

আজ মঙ্গলবার দুপুরে বিদ্যালয়ে গিয়ে জানা যায়, গত ৭ জানুয়ারি নির্বাচনের আগের দিন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা বিদ্যালয়ে আগুন ধরিয়ে দিলে তিনটি শ্রেণিকক্ষ পুড়ে যায়। এর আগে বিদ্যালয়ে পানির মোটর চুরি হয়। এসব ঘটনার পর থেকে শিক্ষককেরা আতঙ্কের মধ্যে আছেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।

হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক বেগম নুরুন্নাহার বলেন, রাতের আধারে চুরি হলেও আবার কে বা কারা সিলিং ফ্যানগুলো রেখে গেছে জানা নেই।

এ বিষয়ে নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল মজিদ জানান, হরিপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাখা চুরির ঘটনায় থানায় কেউ অভিযোগ দেয়নি। জানতে পারলে পুলিশ অবশ্যই ব্যবস্থা নিত।

হাদির ওপর হামলাকারীরা সীমান্ত দিয়ে পালিয়েছে কি না—তা শতভাগ নিশ্চিত নয় বিজিবি

ময়মনসিংহে হেলে পড়া ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা, ৩ ভবনমালিককে তলব

ভালুকায় পিতা-পুত্রসহ তিনজন গ্রেপ্তার

গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার

ময়মনসিংহে হেলে পড়েছে ৫ তলা ভবন, আতঙ্কে বাসা ফাঁকা

নেত্রকোনায় লরি-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা সব নতুন বই হাতে পাবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

শেরপুরে অবৈধ ৩ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন

ডিজির সঙ্গে তর্ক: অব্যাহতির ৪ দিনের মাথায় পুনর্বহাল ময়মনসিংহের চিকিৎসক

ময়মনসিংহে টমেটোখেতে ‘মড়ক’, দিশেহারা কৃষক