হোম > সারা দেশ > ঢাকা

তদন্ত প্রতিবেদন উদ্দেশ্যপ্রণোদিত: ডকইয়ার্ডের মালিক

নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা

অভিযান-১০ লঞ্চে অগ্নিকাণ্ডে তদন্ত প্রতিবেদন সম্পন্ন দায়সারা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে দুর্ঘটনা বলে চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। তাই বিদেশ থেকে এক্সপার্ট (দক্ষ ও অভিজ্ঞ) ব্যক্তিকে দিয়ে তদন্ত করার জন্য জোর দাবি জানিয়েছেন মেসার্স মাদারীপুর ডকইয়ার্ড অ্যান্ড  ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসের মালিক সহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া। তা না হলে দুর্ঘটনা ঘটার মূল কারণ আড়ালে থেকে যাবে বলে মত তার। 

আজ বৃহস্পতিবার মেসার্স মাদারীপুর ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসের মালিক সহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমনটি উল্লেখ করা হয়েছে। 

তাদের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাদারীপুর ডকের লাইসেন্স ২০২০ সাল পর্যন্ত নবায়ন ছিল। এর পর নবায়নের জন্য আবেদন করা হয়েছিল এবং সরকারি ফি জমা দিয়েছে। কিন্তু তাদের ডকের লাইসেন্স নবায়ন হয়নি, কিন্তু কর্তৃপক্ষ লাইসেন্স বাতিলও করেনি। এদিকে তারা নৌযান মেরামত করতে পারবে এমন অনুমতি ছিল। 

বিজ্ঞপ্তিতে মাদারীপুর ডকইয়ার্ডের মালিক সহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া দাবি করেছেন, ডকের জায়গায় লঞ্চের তলা রং করার কথা বলে ভাড়া নিয়েছিল অভিযান-১০ এর মালিক। মাদারীপুর ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কাস জায়গা ভাড়া দিয়ে থাকে কোন কন্ট্রাক্টর/জনবল প্রদান করে না। অভিযান-১০ এর মালিক জায়গা ভাড়া নিয়েছিল তাদের নিজস্ব নিয়োগপ্রাপ্ত কন্ট্রাক্টর দ্বারা কাজ করিয়ে নিয়েছেন। আমরা যেহেতু উক্ত লঞ্চের কোন কাজ করিনি এবং ছাড়পত্রও প্রদান করিনি, কাজেই আমাদের দোষারোপ করা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রণোদিত। 

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, ইঞ্জিন রুম থেকে আগুন লেগেছে বলে তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, কিন্তু ইঞ্জিন রুমে অবস্থানকারী ড্রাইভার বা গ্রীজার কারও সাক্ষ্য নেওয়া হয়নি। তাহলে কার কথা বা তথ্যের ভিত্তিতে সুনিশ্চিত হয়েছেন যে ইঞ্জিন রুম থেকে আগুন লেগেছে। এটি বড় ধরনের একটি গ্যাপ রয়ে গেছে তদন্ত প্রতিবেদনে। অভিযান-১০ নৌযানের মালিক দুর্ঘটনা প্রাথমিকভাবে নাশকতা আশংকা করলেও তদন্ত প্রতিবেদনে সেটি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন আইএসও ১৯৭৬ এর বাইরে গিয়ে দোষারোপ করা হচ্ছে। মূল ঘটনা এড়িয়ে চলার জন্য কি চক্রান্ত করে, দুর্ঘটনা বলে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে-কার স্বার্থে? 

এই বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে জানতে চাইলে মেসার্স মাদারীপুর ডকইয়ার্ড অ্যান্ড  ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসের মালিক সহিদুল ইসলাম ভূঁইয়া বৃহস্পতিবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযান-১০ লঞ্চে কাজ করার জন্য আমাদের ডকইয়ার্ড ভাড়া নিয়েছিল। সেখানে আমাদের কোনো সম্পৃক্ততা নেই। আমরা জায়গা ভাড়া দিয়েছি, লঞ্চের কোন কাজ করি নাই। সে ক্ষেত্রে তদন্ত প্রতিবেদনে আমাদেরকে দায়ী করা হয়েছে। আনাড়ি লোকদের দিয়ে তদন্ত করলে সে তদন্ত প্রতিবেদন মানা যায় না। দক্ষ লোক দিয়ে তদন্ত করাতে হবে। তদন্তে প্রতিবেদনে যা খুশি তাই লিখবে, আমরা সেটা মেনে নেব, তো হবে না।’

নিষেধাজ্ঞা ভেঙে আতশবাজি-ফানুসে খ্রিষ্টীয় বর্ষবরণ

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) মাহমুদুল হাসান মারা গেছেন

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে এসে একজনের মৃত্যু

আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে বন্ধ থাকবে মেট্রোরেলের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্টেশন

রাজধানীতে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ তিনজনের মৃত্যু

কেরানীগঞ্জের সেই মাদ্রাসার পাশে ফের বিস্ফোরণ, আহত ১

ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ফার্মগেট নামার র‍্যাম্প বন্ধ

খালেদা জিয়ার জানাজা ঘিরে যেসব সড়কে যান চলাচল বন্ধ ও ডাইভারশন

শহীদ জিয়ার কবরের পূর্ব পাশে খোঁড়া হচ্ছে নতুন কবর

খালেদা জিয়ার জানাজা: যেসব পথে নিয়ন্ত্রিত থাকবে যান চলাচল