হোম > সারা দেশ > বান্দরবান

রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ রুখতে কর্মকর্তাদের কঠোর হওয়ার নির্দেশ বিজিবি মহাপরিচালকের

বান্দরবান (নাইক্ষ্যংছড়ি) প্রতিনিধি

রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ রুখতে কর্মকর্তাদের কঠোর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান। আজ বৃহস্পতিবার (২ ফেব্রুয়ারি) বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তের শূন্যরেখার রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ সীমান্ত পরিদর্শন কালে এ আদেশ দেন। 

আজ বেলা দেড়টার দিকে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান তুমব্রুর কোনার পাড়া গ্রামে সীমান্তের শূন্যরেখার সেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যান। এ সময় তিনি স্থানীয়দের সঙ্গেও কথা বলেন। গত ১৮ জানুয়ারি রোহিঙ্গাদের দুই সশস্ত্র গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে ওই ক্যাম্পে আগুন লাগে। এরপর টানা ৩ দিন ধরে ক্যাম্পটি আগুনে পুড়ে। 

এরপর বিজিবি মহাপরিচালক মিয়ানমার সংলগ্ন কাঁটাতার ঘেঁষা তুমব্রু ও ঘুমধুম সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি সীমান্তের দায়িত্বরত তুমব্রু বিওপির কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘২০১৭ সালের আগস্টের শেষের দিকে শুন্যরেখায় এই রোহিঙ্গারা আসেন। আপাতত তাঁরা এখন তুমব্রু গ্রামে রয়েছেন। এখন শূন্যরেখায় কোনো রোহিঙ্গা নেই। নিজেদের সংঘাতে তাঁরা বাংলাদেশে আশ্রয় নিলেও তাঁদের অন্যত্র সরানো হবে।’

বিজিবি মহাপরিচালক আরও বলেন, ‘সীমান্ত দিয়ে আর যেন কোনো রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করতে না পারে। সে দিকে বিজিবির মাঠ কর্মকর্তাদের কঠোর নজর দিতে হবে।’ 

বেলা পৌনে ৩টার দিকে কক্সবাজারের রামু সেক্টরের দিকে যাত্রা করেন। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন, ঘুমধুম ও তুমব্রু সীমান্তে দায়িত্বরত ৩৪ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সাইফসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা। 

থানচিতে অবৈধ ইটভাটা উচ্ছেদ, ২ লাখ টাকা জরিমানা

সেতু যেন মৃত্যুফাঁদ

বান্দরবানে পার্বত্য চুক্তির ২৮তম বর্ষপূর্তি উদ্‌যাপন

জোত পারমিটের আড়ালে কাঠ পাচার

বান্দরবানের থানচি: গতি নেই বিশুদ্ধ পানির প্রকল্পে

বান্দরবানের শঙ্খ নদে ইঞ্জিনচালিত দুই নৌকার সংঘর্ষ, নিহত ১

থানচিতে পর্যটক ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা আংশিক শিথিল, কর্মবিরতি প্রত্যাহার

বান্দরবানে পালিয়ে এলেন মিয়ানমারের ৫ সেনা ও সীমান্তরক্ষী পুলিশ, থানায় সোপর্দ

বান্দরবানে হাতির আক্রমণে রাবারবাগানের মালিকের মৃত্যু

বান্দরবানে এনসিপির নেতাসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা