হোম > জীবনধারা > সোশ্যাল মিডিয়া

আবারও কয়েক হাজার কর্মী ছাঁটাই করবে মেটা 

প্রযুক্তি ডেস্ক

গত বছর ৭০ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টগুলো। মহামারির সময় বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়োগ করলেও সম্প্রতি গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট ১২ হাজার, আমাজন ১৮ হাজার, টুইটার ৪ হাজার ও মাইক্রোসফট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের শেষ দিকে প্রায় ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করে মেটা। কয়েক মাস না পেরোতেই আবারও ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। জানা যায়, চলতি সপ্তাহেই কয়েক হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করা হবে।

বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মেটা এখন ‘মেটাভার্স’-এর দিকে নজর দিচ্ছে। ফলে অন্যান্য খাতে খরচ কমানোর দিকে মনোযোগী হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি। পারফরম্যান্সের ওপর ভিত্তি করে কর্মী ছাঁটাই করা হবে বলে জানা যায়।

মূলত বেশ কয়েকটি প্রকল্পে কর্মরত টিমকে ‘অপ্রয়োজনীয়’ বলে মনে করছে মেটা কর্তৃপক্ষ। তাঁদেরই ছাঁটাই করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । এ ছাড়া ম্যানেজারদের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, তাঁরা যেন মেটার কিছু শেয়ার কিনে নেন। তবে মেটা এখনো এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই জানায়নি।

মেটার একটি সূত্র অনুযায়ী, ‘মেটাভার্স’ প্রকল্পের জন্য বিপুল টাকা বিনিয়োগ করা হলেও এখনো পর্যন্ত লাভের মুখ দেখেনি প্রতিষ্ঠানটি। ফলে কর্মী নিয়োগ বন্ধ রাখা হয় ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রামের মতো প্ল্যাটফর্মগুলোতে। চলতি মাসের শুরুতে ২০২৩ সালকে ‘দক্ষতার বছর’ হিসেবে অভিহিত করেন মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ। সে সময় মেটা ঘোষণা করে, ২০২৩ সালে প্রতিষ্ঠানের খরচ ৮৯ বিলিয়ন ডলার থেকে ৯৫ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে থাকবে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় বয়ফ্রেন্ডকে আড়ালে রাখছেন তরুণীরা, এই প্রবণতার মানে কী

সবচেয়ে প্রভাবশালী ৪ মিডিয়ার লাগাম এখন ৪ শীর্ষ ধনীর হাতে

বিনোদনের জন্য নিজের ডিপফেইক ভিডিও তৈরি করে দেবে ‘সোরা’

ফেসবুকে নতুন ফিচার ‘ফ্যান চ্যালেঞ্জ’, ব্যবহারে যে লাভ

শৈশবের নিজেকে কাছে পেলে কেমন হবে অনুভূতি

বিয়ে করেছেন ‘আংকেল রজার’, কনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সাবরিনা

তরুণদের মধ্যে নিজস্ব পাঠ্যক্রমে বই পড়ার প্রবণতা বাড়ছে

২০৫০ সাল নাগাদ ইনফ্লুয়েন্সারদের চেহারা কেমন হবে, ধারণা দিলেন গবেষকেরা

মার্ক জাকারবার্গ বনাম মার্ক জাকারবার্গ: নাম নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলছে আইনি লড়াই

টিকটক মাতাচ্ছেন মার্কিন বাহিনীর তরুণী সেনারা, নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক