হোম > জীবনধারা > সোশ্যাল মিডিয়া

টুইটারে নীল, সোনালি ও ধূসর রঙের ভেরিফিকেশন টিক চালু করবেন মাস্ক 

জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটার নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির মালিক ইলন মাস্ক একের পর এক চমক দিয়ে যাচ্ছেন। এবার তিনি টুইটারে তিন রঙের ভেরিফিকেশন টিক আনতে যাচ্ছেন তিনি। ব্যক্তি, সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে আলাদা আলাদা এসব ভেরিফিকেশন টিক দেওয়া হবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে। 

ইলন মাস্ক জানিয়েছেন, আগামী সপ্তাহেই টুইটারে এই তিন রঙের ভেরিফিকেশন টিক চালু হবে। টুইটারের নতুন মালিক বলেছেন, প্ল্যাটফর্মটি পরের সপ্তাহের শুক্রবারে পরীক্ষামূলকভাবে ভেরিফিকেশন পরিষেবা চালু করবে। নতুন ব্যবস্থা অনুসারে, এখন থেকে ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টগুলোতে ব্যক্তিদের জন্য একটি নীল, সরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য ধূসর এবং অন্যান্য বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের জন্য সোনালি টিক মার্ক থাকবে।

ইলন মাস্ক আরও বলেছেন, ‘সব ভেরিফায়েড অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে হাতে-কলমে তথ্য যাচাই করা হবে তার পর টিক দেওয়া হবে।’ তবে তিনি স্পষ্ট করেননি যে, নতুন চেক মার্কগুলোর জন্য কোনো ফি দিতে হবে কি না। 

বর্তমানে ৪ লাখেরও বেশি টুইটার অ্যাকাউন্টে নীল টিক রয়েছে। সাধারণত নীল টিকযুক্ত অ্যাকাউন্টগুলোকে নিশ্চিত পরিচিতি হিসেবে চিহ্নিত করে এবং এসব সাধারণত সেলিব্রিটি, রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক, সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং বড় করপোরেশনগুলোকে দেওয়া হয়।

মাস্ক বলেছেন, নতুন নীল টিক সব ব্যক্তিতেই দেওয়া হবে। শর্ত পূরণ হলে তারকা বা সাধারণ ব্যক্তিত্বের মধ্য কোনো ফারাক করা হবে না। আগামী সপ্তাহে এই বিষয়ে আরও বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

সোশ্যাল মিডিয়ায় বয়ফ্রেন্ডকে আড়ালে রাখছেন তরুণীরা, এই প্রবণতার মানে কী

সবচেয়ে প্রভাবশালী ৪ মিডিয়ার লাগাম এখন ৪ শীর্ষ ধনীর হাতে

বিনোদনের জন্য নিজের ডিপফেইক ভিডিও তৈরি করে দেবে ‘সোরা’

ফেসবুকে নতুন ফিচার ‘ফ্যান চ্যালেঞ্জ’, ব্যবহারে যে লাভ

শৈশবের নিজেকে কাছে পেলে কেমন হবে অনুভূতি

বিয়ে করেছেন ‘আংকেল রজার’, কনে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সাবরিনা

তরুণদের মধ্যে নিজস্ব পাঠ্যক্রমে বই পড়ার প্রবণতা বাড়ছে

২০৫০ সাল নাগাদ ইনফ্লুয়েন্সারদের চেহারা কেমন হবে, ধারণা দিলেন গবেষকেরা

মার্ক জাকারবার্গ বনাম মার্ক জাকারবার্গ: নাম নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চলছে আইনি লড়াই

টিকটক মাতাচ্ছেন মার্কিন বাহিনীর তরুণী সেনারা, নিরাপত্তাঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক