হোম > রাজনীতি

ভোটের জোট: আসন সমঝোতা শেষ পর্যায়ে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে অনেক আগে থেকে প্রার্থী চূড়ান্তের কাজ করছে রাজনৈতিক দলগুলো। তফসিল ঘোষণার পর সমমনাদের সঙ্গে নিয়ে শেষ মুহূর্তের হিসাব-নিকাশ কষছে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ সব দল। সব ঠিক থাকলে চলতি সপ্তাহে আসন সমঝোতা শেষ করতে চায় তারা।

নির্বাচন সামনে রেখে দুই দফায় ২৭২ আসনের বিপরীতে প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বিএনপি। অবশিষ্ট ২৮ আসনের মধ্যে অন্তত ১২টি আসন যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের জন্য জন্য ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটি। সব ঠিক থাকলে আজ মঙ্গলবার না হলেও আগামীকাল বুধবার বিএনপির পক্ষ থেকে এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা আসবে বলে জানা গেছে।

সূত্র বলছে, আলোচনার মধ্য দিয়ে শরিক দলগুলোর অনেক নেতার জন্য আসন ছাড়ের সবুজসংকেত দিয়েছে বিএনপি। তাঁরা হলেন গণসংহতি আন্দোলনের জোনায়েদ সাকি (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ (ঢাকা-১৭), নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না (বগুড়া-২), জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব অসুস্থ হওয়ায় তাঁর স্ত্রী তানিয়া রব (লক্ষ্মীপুর-৪), এলডিপির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব.) অলি আহমদের ছেলে অধ্যাপক ওমর ফারুক (চট্টগ্রাম-১৪), কুমিল্লা-৭ আসনে দলটির মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমেদ। এ ছাড়া জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের আমির উবায়দুল্লাহ ফারুককে সিলেট-৫, দলটির মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দীকে নীলফামারী-১, জুনায়েদ আল হাবিবকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও মনির হোসেন কাসেমীকে নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনটি ছাড়ের সবুজসংকেত দেওয়া হয়েছে।

এদিকে নির্বাচনে অংশ নিতে সমমনা অনেক দলের নেতা নিজেদের দল বিলুপ্ত করে বিএনপিতে যোগদান করেছেন। ৮ ডিসেম্বর ১২ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা ও বাংলাদেশ এলডিপির চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম বিএনপিতে যোগ দেন। তিনি লক্ষ্মীপুর-১ আসন থেকে ধানের শীষের প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করছেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনেও তিনি এলডিপি দলের হয়ে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেছিলেন। সমমনা ১২ দলীয় জোটের আরও এক শীর্ষ নেতা ও জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা গতকাল সোমবার বিএনপিতে যোগ দেন এবং নিজের আসন নিশ্চিত করেন। তিনি কিশোরগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন।

শাহাদাত হোসেন সেলিম ও সৈয়দ এহসানুল হুদা ছাড়াও সমমনা দল ও জোটের আরও কয়েক নেতা বিএনপিতে যোগ দিতে পারেন বলে শোনা যাচ্ছে। তাঁরা হলেন ১২ দলীয় জোটের সমন্বয়ক ও জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপি চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ও এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ। এদিকে আসন সমঝোতা নিয়ে দর-কষাকষির মধ্যেই গণঅধিকার পরিষদের কোনো কোনো নেতা বিএনপিতে যোগদান করতে পারেন বলেও একটি সূত্র জানিয়েছে।

বিএনপি ২৭২ আসনে দলের সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছিল। এতে খুব বেশি রদবদলের সম্ভাবনা নেই বলে জানা গেছে। দলীয় সূত্র বলছে, এই তালিকা থেকে হাতে গোনা কয়েকজন প্রার্থীকে সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। কারা বাদ পড়তে যাচ্ছেন, সম্প্রতি প্রার্থীদের নিয়ে করা বিএনপির কর্মশালার মধ্য দিয়ে এর একটা ইঙ্গিত মিলেছে। গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গত বুধবার শুরু হয়ে মাঝে এক দিন বিরতি দিয়ে শনিবারে শেষ হয় ওই কর্মশালা। সেখানে তালিকায় স্থান পাওয়া প্রার্থীরা অংশ নেন। ২৭২ জনের তালিকায় নাম থাকার পরেও এই কর্মশালায় অংশ নেওয়ার আমন্ত্রণ পাননি কয়েকজন। তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ঝালকাঠি-২ আসনে ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো, চট্টগ্রাম-৬ আসনে গিয়াস উদ্দিন কাদের চৌধুরী এবং যশোর-৬ আসনে কাজী রওনকুল ইসলাম। এসব আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের সম্ভাবনা জোরালো হয়েছে। আবার তালিকায় নাম না থাকার পরেও ডাক পেয়েছেন কেউ কেউ। চট্টগ্রাম-৪ আসনে ঘোষিত প্রার্থী কাজী সালাউদ্দিনকে না ডেকে আসলাম চৌধুরীকে কর্মশালায় ডাকা হয়েছে। নতুন ঘোষণায় বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে যাবে।

সমমনা ৮ দলকে নিয়ে ৩০০ আসনের বিপরীতে প্রার্থী প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছে জামায়াতে ইসলামী। চলতি সপ্তাহেই এই চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা হতে পারে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে ২০০ আসনে জামায়াত দলীয় প্রার্থী দেবে। অবশিষ্ট ১০০টি আসন সমমনা দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে জামায়াতের পক্ষ থেকে।

জামায়াত ও সমমনা দলগুলোর নেতারা জানান, সমন্বিতভাবে ৩০০ আসনে প্রার্থী চূড়ান্তের প্রক্রিয়া একেবারে শেষ পর্যায়ে। মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের আগে প্রার্থী চূড়ান্ত করার কথা রয়েছে। সব দলের প্রধানেরা এই বিষয় নিয়ে শিগগির আলোচনায় বসবেন। এর মধ্য দিয়ে প্রক্রিয়া চূড়ান্ত হবে। সব ঠিক থাকলে আজ-কালের মধ্যেই চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকার ঘোষণা আসবে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমাদ বলেন, ‘এখন একই আসনে আমাদের শরিক দলের একাধিক প্রার্থী মনোনয়ন নিচ্ছেন। এটা দলের অনুমতি নিয়েই। কিন্তু ৮ দলের অঙ্গীকার অনুযায়ী পরে চূড়ান্ত প্রার্থী ছাড়া সবাই মনোনয়ন প্রত্যাহার করবেন।’ কোন দল কত আসনে নির্বাচন করবেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘আমরা শুরু থেকে বলছি, দলের চেয়ে ব্যক্তির যোগ্যতা আর এলাকায় জনপ্রিয়তা ও সামর্থ্যকে গুরুত্ব দেব। তবু এত এত আসন, আর ৮টি দল হওয়ায় কিছু চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে। নানা মানুষ ধরনা দিচ্ছেন প্রার্থী হওয়ার জন্য, এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমাদের ৮ দলের অঙ্গীকার অনুযায়ী প্রার্থী ঘোষণা করা হবে।’

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব জালাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আমাদের কাজ প্রায় শেষ। আশা করছি চলতি সপ্তাহের মধ্যেই প্রার্থী ঘোষণা হবে।’

নির্বাচনী সমঝোতা আর জোট নিয়ে এখনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের জোটে আরও কয়েকটি দলের যোগ দেওয়ার বিষয়ে এখনো আলোচনা চলছে। নির্বাচনী সমঝোতার বিষয়ে আলোচনাও চলমান রয়েছে।’

এনসিপির নেতৃত্বাধীন গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটে রয়েছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি) এবং বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। জেএসডি (জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল) এবং ইসলামপন্থী একটি দলের একাংশের এই জোটে যুক্ত হওয়ার জোর সম্ভাবনা ছিল। তবে সেই সম্ভাবনা এখন ক্ষীণ হয়ে এসেছে বলে জানা গেছে।

গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন নেতা বলেন, জোটে নতুন দল যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা এখন অনেক কম। তবে আলোচনা একেবারে ভেস্তে যায়নি।

১০ ডিসেম্বর ১২৫ আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করে এনসিপি। বাকি আসনগুলোতে জোটসঙ্গীদের সঙ্গে আলোচনার ভিত্তিতে প্রার্থী দেওয়া হবে বলে জানিয়েছিল দলটি। নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার মাত্র সাত দিন বাকি। তবে এখনো বাকি আসনগুলোর প্রার্থীদের বিষয়ে ঘোষণা আসেনি। অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করা দুজন ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং মাহফুজ আলম এনসিপি থেকে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে জানিয়েছেন একাধিক এনসিপি নেতা। যেকোনো সময় এ বিষয়ে ঘোষণা আসবে বলেও জানান তাঁরা। তবে আসিফ মাহমুদ স্বতন্ত্রভাবে নির্বাচনের কথা জানিয়েছেন। তিনি ইতিমধ্যে ঢাকা-১০ আসনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেছেন। অন্যদিকে মাহফুজ আলম এখনো নির্বাচনের ঘোষণা দেননি। তবে তিনি লক্ষ্মীপুর-১ আসন থেকে এনসিপির প্রার্থী হবেন বলে গুঞ্জন রয়েছে। এই দুই আসনের কোনোটিতেই এনসিপি এখনো প্রার্থী দেয়নি।

এনসিপির নেতৃত্বাধীন জোটের নেতারা জানান, ৩০০ আসনে গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট প্রার্থী দেবে, সেভাবেই তালিকা চূড়ান্ত করা হচ্ছে। এই জোটের দল রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিদার ভুঁইয়া বলেন, ‘আমাদের আকাঙ্ক্ষা ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার। সেভাবেই এখন চূড়ান্ত পর্যায়ের কাজ চলছে। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে আমরা উদ্বিগ্ন। এই অবস্থায় নির্বাচন সময়মতো এবং ঠিকভাবে করা যাবে কি না, এটা নিয়ে আমরা প্রচণ্ড উদ্বিগ্ন। আমরা ইতিমধ্যে সরকারকে জানিয়েছি। নির্বাচন কমিশনকেও জানিয়েছি।’

এদিকে আনিসুল ইসলাম মাহমুদের নেতৃত্বে জাতীয় পার্টির (একাংশ) ও আনোয়ার হোসেন মঞ্জুর জাতীয় পার্টির (জেপি) নেতৃত্বাধীন জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। সূত্রে জানা গেছে, জোটে থাকা ১৮টি দলের পক্ষ থেকে ৩০০ আসনের বিপরীতে ৬৫০ থেকে ৭০০ জনের নামের তালিকা দেওয়া হয়েছে। তাঁদের মধ্যে জাতীয় পার্টির (একাংশ) পক্ষে ১৫০ আসন, জেপির পক্ষে ১০০ আসন, জনতার দলের পক্ষ থেকেও বেশ কিছু আসনের প্রার্থীর তালিকা দেওয়া হয়েছে। গত তিন দিন ধরে নেতারা আসনভিত্তিক যাচাই-বাছাই করছেন, যার ভিত্তিতে আজ মঙ্গলবার ৫০-১০০ আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করবে জোটটি। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার আগেই সব আসনে প্রার্থী দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। তবে এখন পর্যন্ত বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে আসন সমঝোতা করার পরিকল্পনা জোটটির নেই বলে সূত্র দাবি করেছে।

জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির (একাংশ) নির্বাহী চেয়ারম্যান মজিবুল হক চুন্নু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত সব আসনের প্রার্থী চূড়ান্ত হয়নি। কালকে (আজ মঙ্গলবার) হয়তো ৫০ থেকে ১০০ আসনের প্রার্থী ঘোষণা করতে পারি। বাকিগুলো ধাপে ধাপে মনোনয়ন জমা দেওয়ার (সময় শেষ) আগেই ঘোষণা করব। ’

জাতীয় পার্টি ৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি করছে। ২৫ ডিসেম্বর দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করার কথা রয়েছে দলটির। গত রোববার জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের পক্ষে রংপুর-৩ আসনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করা হয়েছে। দলে ফিরিয়ে নেওয়া হয়েছে বহিষ্কৃত মহাসচিব মসিউর রহমান রাঁঙ্গাকেও।

জানতে চাইলে দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য রেজাউল ইসলাম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আপাতত আমাদের জোট গঠনের কোনো চিন্তা নেই। দলগতভাবে ৩০০ আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। দলীয় মনোনয়ন ফরম বিক্রি ২৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে।’

দলটির একাধিক সূত্র জানিয়েছে, ৩০০ আসনের নির্বাচনী প্রস্তুতি নেওয়া হলেও বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা নিয়ে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে। এরই মধ্যে দুই দফা আলোচনা হয়েছে বলে দাবি করছেন জাপার একাধিক নেতা। দলটির এক নেতা বলেন, ‘অনানুষ্ঠানিকভাবে সবচেয়ে বড় দলের সঙ্গে আলোচনা চলছে।’ সেটি কি বিএনপি, এমন প্রশ্নের জবাবে ওই নেতা বলেন, হ্যাঁ, বিএনপি। তাদের সঙ্গে দুই দফা বৈঠক হয়েছে। সেখানে আসন সমঝোতা নিয়ে আলাপ হয়েছে। তবে সেটি চূড়ান্ত হয়নি। মনোনয়ন প্রত্যাহারের আগেই সেটি চূড়ান্ত হতে পারে।

তারেক রহমানের নির্দেশ অমান্য করেই হিথ্রো বিমানবন্দরে উৎসুকের ভিড়

বিএনপি সরকার গঠন করলে গণঅধিকারকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করবে: নুর

তারেক রহমানের জন্য উড়োজাহাজে এ-১ আসন নির্ধারণ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থাকলেও যথাসময়ে নির্বাচন চায় এনসিপি-জামায়াত

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

৩ জানুয়ারি ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে জামায়াত

মহাসচিব বিএনপিতে, জোট ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এলডিপির কর্নেল অলি

ঋণখেলাপির তালিকায় নাম: রিট খারিজ, নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না মান্না

বিএনপিতে ববি হাজ্জাজ ও রেদোয়ান, মান্না-সাকি-নুরের আসন জানালেন মির্জা ফখরুল

নির্বাচন পেছাতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে: পাটওয়ারী