হোম > রাজনীতি

ওবায়দুল কাদের ৩ মাস পর কীভাবে পালালেন, প্রশ্ন শহীদ মুগ্ধর বাবার

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­

শহীদ মিনারে ‘মার্চ টু ইউনিটি’ সমাবেশ থেকে জুলাইয়ে হত্যাকাণ্ডের ঘটনার বিচার দাবি করা হয়। ছবি: আজকের পত্রিকা

জাতীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ‘মার্চ টু ইউনিটি’ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ থেকে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবি জানান অভিভাবকেরা। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মুগ্ধর বাবা প্রশ্ন তোলেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের ৩ মাস পর কীভাবে পালালেন?

বক্তারা সমাবেশ থেকে দাবি জানান, সবার আগে গণহত্যার বিচার করতে হবে। গণহত্যার সঙ্গে জড়িত আওয়ামী লীগ ও ফ্যাসিস্টদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করাতে হবে এবং রাষ্ট্র সংস্কার করতে হবে।

সমাবেশ শুরু হওয়ার আগে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন দুর্নীতি নিয়ে একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এরপর মঞ্চ থেকে স্লোগান শুরু হয়। বিকেল চারটার দিকে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

শহীদ মুগ্ধর বাবা প্রশ্ন তোলেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের আগস্টের তিন মাস পর কীভাবে পালালেন? এটি বের করার দাবি জানান তিনি। এছাড়াও তিনি বলেন, গণহত্যার সঙ্গে জড়িতদের বিচার করতে হবে।

শহীদ শাহরিয়ার হাসান আলভীর বাবা আবুল হাসান বলেন, ‘আমার ছেলে শাহরিয়ার নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী আন্দোলনের সময় মিরপুর ১০-এ শহীদ হয়েছে। আমাদের কান্না কখনো থামবে না, এই বেদনা শেষ হওয়ার নয়। খুনি হাসিনা ও তাঁর হেলমেট বাহিনী আমাদের ওপর পাখির মতো গুলি চালিয়েছে। আমরা খুনি হাসিনার ফাঁসি চাই।’ একই সঙ্গে তিনি আহতদের সুচিকিৎসার দাবি জানান।

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা

৩ জানুয়ারি ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে জামায়াত

মহাসচিব বিএনপিতে, জোট ছাড়ার ঘোষণা দিলেন এলডিপির কর্নেল অলি

ঋণখেলাপির তালিকায় নাম: রিট খারিজ, নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না মান্না

বিএনপিতে ববি হাজ্জাজ ও রেদোয়ান, মান্না-সাকি-নুরের আসন জানালেন মির্জা ফখরুল

নির্বাচন পেছাতে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির চেষ্টা চলছে: পাটওয়ারী

বিএনপিতে রেদোয়ান আহমেদ-ববি হাজ্জাজ, ছেড়ে দিচ্ছে আরও ৮ আসন

জনদুর্ভোগের জন্য আগাম দুঃখপ্রকাশ বিএনপির

বিশেষ ট্রেনে ভোটের প্রচার করা যাবে না

হাদির খুনিদের গ্রেপ্তারে প্রধান উপদেষ্টার স্পষ্ট বক্তব্য শোনা যায়নি: সাদিক কায়েম