ঢাকা: বর্তমান সরকার বিগত ১০ বছরে ১৩টি বেসরকারি ব্যাংকের অনুমোদন দিয়েছে। নতুন অনুমোদিত ব্যাংকগুলোর অস্তিত্বের স্বার্থে আপাতত মার্জিং এর কোন পরিকল্পনা নেই। আজ সোমবার জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এ তথ্য জানান। স্পিকার শিরীন শারমিনের সভাপতিত্বে প্রশ্নোত্তর টেবিলে উত্থাপিত হয়।
বগুড়া-৬ আসনের বিএনপি দলীয় সাংসদ গোলাম মোহাম্মদ সিরাজের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, অনুমোদ পাওয়া ব্যাংকগুলো হলো পদ্মা ব্যাংক, মেঘনা ব্যাংক, মিডল্যান্ড ব্যাংক, সাউথ বাংলা এগ্রি অ্যান্ড কমার্স ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামি ব্যাংক, মধুমতি ব্যাংক, এনআরবি ব্যাংক, এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, সীমান্ত ব্যাংক, কমিউনিটি ব্যাংক, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংক এবং সিটিজেনস ব্যাংক পিএলসি।
মন্ত্রী জানান, ব্যাংকসমূহের সামগ্রিক আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে বাংলাদেশ ব্যাংক সরকারের সঙ্গে পরামর্শক্রমে মার্জিং এর বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকে।
দেশে বর্তমানে ৪৩টি বাণিজ্যিক ব্যাংক রয়েছে। যার মধ্যে ১০টি ইসলামিক ব্যাংকিং, ৬টি রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক, ৩ টি বিশেষায়িত,৫টি অ-তালিকাভুক্ত এবং ৯টি বিদেশি বাণিজ্যিক ব্যাংকের শাখা রয়েছে।