এই সরকারের সংবিধান বদল বা সংস্কারের কোনো আইনি এখতিয়ার নেই। সরকারের বৈধতার তর্ক এখনো অমীমাংসিত। অন্যদিকে সরকার সংবিধান রক্ষার শপথ নিয়েই ক্ষমতায়। তাই তথাকথিত জাতীয় সনদের কোনো সাংবিধানিক তাৎপর্য নেই।
একইভাবে গণভোট দেওয়ার এখতিয়ারও উপদেষ্টা সরকারের নেই। যেখানে উপদেষ্টা সরকারের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ, সেখানে গণভোট কিসের?
এখন করণীয় হচ্ছে যে, আপনাকে এই সংবিধান ফেলে দেওয়া এবং একটা গঠনতন্ত্র বাংলাদেশের নতুন কনস্টিটিউশন প্রসেসে ঢোকা। নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়নপ্রক্রিয়ায় ঢোকা।
এর প্রক্রিয়াটা হবে ড. ইউনূসের ঘোষণার মাধ্যমে। তিনি ঘোষণা দেবেন, ‘আমরা পূর্ণ ক্ষমতাসম্পন্ন অন্তর্বর্তী সরকার এবং আমরা পুরোনো সংবিধানটা এখন বাতিল করে দিচ্ছি। নতুন গঠনতন্ত্র প্রণয়নপ্রক্রিয়া শুরু করেছি এবং আগামীতে এটা গণপরিষদে পাঠানো হবে।’