হোম > জীবনধারা > ভ্রমণ

রাঙামাটির পাহাড়ে নারকেলবাগান

হিমেল চাকমা, রাঙামাটি

কাপ্তাই হ্রদের একটি দ্বীপে সারি সারি নারকেলগাছ। গাছগুলো খুব উঁচু নয়, খাটো খাটো। কাপ্তাই লেকে নৌভ্রমণের সময় চোখে পড়বে এই বাগান। নারকেলগাছ যে রাঙামাটিতে নেই, তা নয়। তবে এমন দারুণ জাতের নারকেলবাগান নেই। এ নারকেলবাগান রাঙামাটির সৌন্দর্যে যোগ করেছে একেবারে ভিন্ন এক দ্যোতনা।

রাঙামাটির কাপ্তাই হ্রদের এক দ্বীপে ভিয়েতনামি খাটো জাতের নারকেলের বাগান করেছেন প্রসেনজিৎ চাকমা। তিন শতাধিক গাছ আছে বাগানটিতে। এর ৬০ শতাংশ গাছে ধরেছে নারকেল।

এসব আসলে তথ্য মাত্র। মূল বিষয় হলো, রাঙামাটিতে দেখার জন্য এ নারকেলবাগান এখন দারুণ জায়গা। তবে এটি দেখতে হলে অনুমতি নিতে হবে আগে থেকেই। কারণ, এখনো বাগানটির রক্ষণাবেক্ষণসহ বিভিন্ন কাজ চলমান। যদি অনুমতি মেলে তবেই ঘুরে দেখা যাবে প্রসেনজিৎ চাকমার এ নারকেলবাগান। পাহাড় ও হ্রদের পর এবার রাঙামাটির এ নারকেলবাগান ভ্রমণকারীদের আলাদা একটা আকর্ষণের জায়গা তৈরি করবে। চাইলে নারকেলবাগানটি থেকে বীজও সংগ্রহ করা যাবে। 

বাগানে যাবেন যেভাবে
আগেই বলা হয়েছে এ বাগানে যেতে হলে অনুমতি দরকার হবে। অনুমতি পেলে রাঙামাটি শহর থেকে কান্ট্রি বোট বা স্পিডবোট নিয়ে যাওয়া যাবে নারকেলবাগানে। ছাড়ার জায়গা অনুসারে কান্ট্রি বোটে বাগানে যেতে সময় লাগবে এক থেকে দেড় ঘণ্টা। স্পিডবোটে সময় লাগবে ১৫ থেকে ২০ মিনিট। শহরের তবলছড়ি নৌযান ঘাট থেকে বাগানটি বেশ কাছে। আসা-যাওয়ার পথে কাপ্তাই হ্রদে নৌভ্রমণ হয়ে যাবে। পথে দেখা মিলবে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। স্বচ্ছ পানিতে গোসলও করা যাবে, যদি চান। এ জন্য সাঁতার জানা থাকতে হবে। সঙ্গে লাইফ জ্যাকেট নিলে ভ্রমণ নিরাপদ হবে কাপ্তাই লেকে। 
এ বাগানে নারকেল কেনাও যাবে। আকারভেদে প্রতিটি নারকেলের দাম পড়বে ৮০ থেকে ১০০ টাকা। 

নেপালের মহাপরিকল্পনায় এভারেস্ট রক্ষা পাবে তো?

উত্তরের হিম রাজ্যে তুষারবিলাসের রোমাঞ্চ, হিমাঙ্কের নিচে তপ্ত রাত

গ্রামের নাম মহিষখোলা

মাধবকুণ্ড ঝরনার পানিতে বিরল ঝরনাপাখি

বাংলাদেশের পর্যটক কমায় ভারতে নিম্নমুখী আন্তর্জাতিক ভ্রমণকারীর সংখ্যা

আকাশে ঘুরে বেড়ানো এক নিঃসঙ্গ বাবার গল্প

হোটেল রুমের পরিচ্ছন্নতা ও শিষ্টাচার

ভ্রমণে এক ব্যাগে সবকিছু রাখলে বিপদ হতে পারে, দেখে নিন কী করবেন

আবুধাবি ভ্রমণের আগে যা জানা জরুরি

২০২৬ সালের জন্য এয়ারবিএনবি-এর পূর্বাভাস