হোম > জীবনধারা > ফিচার

এশিয়ার সবচেয়ে যোগ্য পাত্রকে বিয়ে করলেন, কে এই নারী

ব্রুনেইয়ের রাজপুত্র অব্দুল মতিন ও তাঁর স্ত্রী আনিশা রোসনা। ছবি: ডিএনএ

কিছুদিন আগেও আনিশা রোসনাহ নামটি ব্রুনেইয়ে অচেনাই ছিল। এখন তিনি সেখানকার আলোচিত নাম। কারণ, তিনি এশিয়ার ‘মোস্ট এলিজেবল ব্যাচেলর’ বা সবচেয়ে যোগ্য পাত্রকে বিয়ে করছেন। তিনি আর কেউ নন, ব্রুনেইয়ের রাজপুত্র আবদুল মতিন।

৩২ বছর বয়সী এই যুবক বিশ্বের ধনী রাজাদের অন্যতম সুলতান হাসানাল বলকিয়াহর চতুর্থ ছেলে। ভারতের গণমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের তথ্য অনুসারে, সুলতান বলকিয়াহর মোট সম্পদ প্রায় ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার কোটি ডলার; যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৩ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা (১ ডলার সমান ১২০ টাকা)।

আনিশা রোসনাহ ব্রুনেইয়ের সুলতান হাসানাল বলকিয়াহর প্রধান উপদেষ্টার নাতনি। তিনি যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব বাথ থেকে স্নাতক ডিগ্রি নিয়েছেন। আনিশা ফ্যাশন ব্র্যান্ড সিল্ক কালেকটিভের মালিক এবং পর্যটন কোম্পানি অথেনরিরারির সহপ্রতিষ্ঠাতা।

গত জানুয়ারিতে রাজকীয় এই বিয়ের আসর বসেছিল ব্রুনেইয়ের রাজধানী বান্দার সেরি বেগাওয়ানের দৃষ্টিনন্দন ও আইকনিক স্থাপত্য সুলতান ওমর আলী সাইফুদ্দিন মসজিদে। বিয়ের এই আনুষ্ঠানিকতা চলছিল ১০ দিন।

প্রাণবন্ত ব্যক্তিত্বের জন্য পরিচিত আবদুল মতিনকে ইংল্যান্ডের রাজপুত্র হ্যারির সঙ্গে তুলনা করা হয়। তিনি ইনস্টাগ্রামে সক্রিয়। তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ২৫ মিলিয়নেরও বেশি। মতিন প্রায়ই নিজের রোমাঞ্চকর কার্যকলাপ ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করেন। এ জন্য তাঁকে অনেকেই হলিউড অভিনেতাদের সঙ্গে তুলনা করেন।

এই রাজপুত্র হেলিকপ্টারের পাইলট, রয়্যাল ব্রুনেই এয়ার ফোর্সের একজন মেজর এবং একজন পেশাদার পোলো খেলোয়াড়। তাঁর লাইফস্টাইল ইনস্টাগ্রাম অনুসারীদের আকৃষ্ট করে। যুদ্ধবিমান উড়ানো, স্পিডবোট রেসিং এবং শরীর চর্চার পর তাঁর পোজ দেওয়ার মুহূর্তগুলো উপভোগ করেন অনুসারীরা।

ফুলে ফুলে রঙিন হোক বারান্দা

জেনে নিন, স্থায়ীভাবে কোন জায়গাগুলোর ওপর দিয়ে বিমান চলে না

ডিজনির রাজকুমারীরা: রূপকথার হাত ধরে প্রজন্মের শিক্ষা

হাওয়া বদল: সুস্থ থাকার ম্যাজিক দাওয়াই কি হারিয়ে গেল?

বিয়ে করলে নাগরিকত্ব পাবেন যেসব দেশের

ডলারের জন্ম যে শহরে

মন শান্ত রাখে ইনডোর প্ল্যান্ট

রুক্ষতা থেকে চুলকে বাঁচাবেন যেভাবে

বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী ‘রাষ্ট্রপ্রধান’ ড্যানিয়েল জ্যাকসনের দেশের নাম কী?

পাসপোর্টের ইতিকথা: লাল, নীল কিংবা সবুজ বইটি যেভাবে এল