হোম > বিশ্ব > মধ্যপ্রাচ্য

ইরানি হামলার ভয়ে ইসরায়েলি মন্ত্রিসভার সদস্যদের পরিবার সরিয়ে নেওয়া হয়েছে

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­

তেলআবিবের উপকণ্ঠ রামাত গানে ইরানের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রে আঘাত হানা একটি স্থানে পরিদর্শনে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী। ১৩ জুনের হামলায় শহরের বিভিন্ন অংশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। ছবি: এএফপি

ইসরায়েলের ইরানের ওপর প্রথম বিমান হামলা শুরু হওয়ার পরই দেশের মন্ত্রিসভার বেশ কিছু সদস্যের পরিবারকে নিরাপত্তার স্বার্থে বাসা থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েলের টেলিভিশন চ্যানেল ১২ সূত্রে জানা গেছে, ইরানের প্রতিশোধী হামলার আশঙ্কায় এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর নিরাপত্তা ক্যাবিনেটের সদস্যদের পরিবারের লোকজনকে বিশেষ “নিরাপদ কমপ্লেক্স” বা নিরাপদ আশ্রয়ে রাখা হয়েছে। কেউ কেউ আংশিক নিরাপত্তার জন্য গোপনীয়তা রক্ষা করে অন্য ঠিকানায় সরিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে তাদের অবস্থান আড়াল থাকে এবং প্রতিপক্ষ সহজে শনাক্ত করতে না পারে।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের এই ব্যবস্থা মূলত প্রতিহিংসামূলক হামলার সম্ভাবনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সুরক্ষিত রাখার লক্ষ্যে গ্রহণ করা হয়েছে। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ইরানের জবাবী কার্যক্রম তীব্র হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে, তাই এই পদক্ষেপ জরুরি বলে বিবেচিত হয়েছে।

এই পরিস্থিতি ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলমান উত্তেজনা এবং সাম্প্রতিক সময়ে বর্ধিত নিরাপত্তা সতর্কতার প্রেক্ষাপটে নেওয়া এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা হিসেবে দেখা হচ্ছে।

গাজায় হামাসবিরোধী ইসরায়েলি প্রক্সি গোষ্ঠীর নেতা ইয়াসির আবু শাবাব নিহত, কে তিনি

গাজায় যুদ্ধবিরতি খুব ভালোভাবে চলছে, দ্বিতীয় ধাপ শুরু শিগগির: ট্রাম্প

মার্কিন মধ্যস্থতায় ৪০ বছরের মধ্যে প্রথমবার সরাসরি আলোচনায় লেবানন-ইসরায়েল

ফিলিস্তিনের নেলসন ম্যান্ডেলা: বারঘৌতির মুক্তির দাবিতে সোচ্চার দুই শতাধিক বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব

‘সর্বত্র ভূত দেখে’ যত্রতত্র ‘বোমা ফেলছেন বিবি’, লাগাম টানতে ব্যর্থ যুক্তরাষ্ট্র

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রই একমাত্র সমাধান—পোপ

দুর্নীতির মামলায় প্রেসিডেন্টের কাছে নেতানিয়াহুর ক্ষমা প্রার্থনা

গাজার পুলিশ বাহিনী গঠনে হাজারো ফিলিস্তিনিকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মিসর

যুদ্ধবিরতির মধ্যেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলছে, নিহত ৭০ হাজার ছাড়াল

সংঘবদ্ধ নির্যাতন ‘কার্যত’ ইসরায়েলের রাষ্ট্রনীতি, কুকুর হামলা, যৌন নির্যাতনের চিত্র জাতিসংঘের প্রতিবেদনে