হোম > বিশ্ব > মধ্যপ্রাচ্য

গাজা যুদ্ধের মধ্যেই পশ্চিম তীরে ৩০০০ বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা ইসরায়েলের 

গত চার মাসেরও বেশি সময় ধরে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় নির্মম হামলা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল। সেই হামলায় প্রায় ৩০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এরই মধ্যে অপর ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড অধিকৃত পশ্চিম তীরে আরও ৩ হাজার বসতি স্থাপনের পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে ইসরায়েল। 

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালের স্মতরিচ গতকাল বৃহস্পতিবার এই ঘোষণা দিয়েছেন। পশ্চিম তীরে গুলিবিদ্ধ হয়ে এক ইসরায়েলি নিহত হওয়ার ঘটনার পরপরই স্মতরিচ এই ঘোষণা দেন। 
 
এক বিবৃতিতে ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বলেছেন, পশ্চিম তীরের মা’আলে আদুমিমে ২ হাজার ৩৫০টি নতুন বসতি, কেদারে আরও ৩০০টি এবং এফরাতে আরও ৬৯৪টি নতুন বসতি স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইসরায়েল সরকারের সিদ্ধান্ত মোতাবেকই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু, প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত, কৌশলগত বিষয়ক মন্ত্রী রন দারমারের সঙ্গে বৈঠকের মাধ্যমেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এর মধ্য দিয়ে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, ইসরায়েল সরকারের ওপর এখনো কট্টর ডানপন্থীদের প্রভাব অনেক বেশি। 

স্মতরিচ আরও বলেন, ‘আমাদের ক্ষতি করার পরিকল্পনাকারী প্রতিটি সন্ত্রাসী যেন জানতে পারে যে, ইসরায়েলি নাগরিকদের বিরুদ্ধে আঙুল তুলতে গেলে পুরো ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আমাদের মুষ্টি আরও দৃঢ় হবে এবং পাশাপাশি তাঁরা মৃত্যু ও ধ্বংসের মুখোমুখি হবে।’ তিনি এই সিদ্ধান্তকে ‘উপযুক্ত জায়নবাদী প্রতিক্রিয়া’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।

নামাজরত ফিলিস্তিনির ওপর গাড়ি চালিয়ে দিলেন ইসরায়েলি সেনা

গাজায় ধ্বংসস্তূপের মাঝেই বড়দিনের আনন্দ খুঁজছে ক্ষুদ্র খ্রিষ্টান সম্প্রদায়

শানলিউরফা: নবীদের যে নগরে মিলেছে তিন ধর্মের মানুষ

৭ অক্টোবরের দায় এড়াতে ফন্দি খোঁজার দায়িত্ব দিয়েছিলেন নেতানিয়াহু: সাবেক মুখপাত্র

মসজিদে নববির মুয়াজ্জিন শেখ ফয়সাল নোমান আর নেই

ইসরায়েল আর ‘কখনোই গাজা ত্যাগ করবে না’

তুরস্কে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে লিবিয়ার ‘জাতীয় ঐক্যের সরকারের’ সেনাপ্রধান নিহত

গাজায় ৭৩ দিনে ইসরায়েলি হত্যাকাণ্ডের শিকার ৪১১ ফিলিস্তিনি, যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন ৮৭৫ বার

যুদ্ধের মধ্যেই গাজায় দুবার সন্তান প্রসবের ভয়াবহ স্মৃতি হাদিলের

আসাদের খালি হয়ে যাওয়া কুখ্যাত কারাগারগুলো ভরে উঠছে আবার