হোম > বিশ্ব > ভারত

বীরভূমের ঘটনায় নিজ দলের নেতাকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ মমতার

কলকাতা প্রতিনিধি

ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম-অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় দোষীদের কাউকে ছাড়া হবে না। আজ বৃহস্পতিবার ঘটনাস্থলে পৌঁছে এমনই মন্তব্য করেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি। তাঁর নির্দেশে ইতিমধ্যেই স্থানীয় তৃণমূল নেতা আনিরুল হককে গ্রেপ্তারে তৎপর হয়েছে পুলিশ। 

 আনিরুল অবশ্য দাবি করেছেন, ঘটনার দিন তিনি গ্রামে ছিলেন না। এদিন মমতা নিহতদের পরিবার পিছু একজনকে চাকরি এবং ভস্মীভূত বাড়ির মালিকদের ২ লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণের কথা ঘোষণা করেন। মুখ্যমন্ত্রী পাশাপাশি কংগ্রেস নেতা অধীররঞ্জন চৌধুরীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি বাগটুই গ্রামে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু তাদের পুলিশ আটকে দেয়। 

গত সোমবার রাতে প্রথমে বোমা বিস্ফোরণে মারা যান গ্রামের উপ-প্রধান ভাদু শেখ। রাতে অগ্নিকাণ্ডে ৮ জন অগ্নিদগ্ধ হয়ে প্রাণ হারান। আহতও হয়েছেন বেশ কয়েকজন। 

গ্রামবাসীদের অভিযোগ,২টি লাশ গায়েব করা হয়েছে। এই ঘটনার পরই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক উত্তেজনা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী বুধবার দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করার কথা বলেছেন। কলকাতা হাইকোর্টও স্বতঃপ্রণোদিত মামলা গ্রহণ করেছে। বিরোধীরা রাজ্য সরকারের ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে পথে নেমেছেন। এই অবস্থায় এদিন মুখ্যমন্ত্রী ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশকে কড়া হাতে দোষীদের শাস্তির ব্যবস্থা করতে বলেন। মমতার সাফ কথা, কাউকেই ছাড়া হবে না। তাঁর নিজের দলের স্থানীয় নেতাকেও গ্রেপ্তারের নির্দেশ দেন। সেই সঙ্গে পুরো ঘটনাকে ষড়যন্ত্র বলেও মন্তব্য করেন তিনি। 

হাদির খুনিদের দুই সাহায্যকারীকে আটকের দাবি নাকচ করল মেঘালয় পুলিশ

ধর্ষণের শিকার নারীকে বিজেপি নেত্রীর স্বামী বললেন, ‘আমার কিছুই হবে না’

বেঙ্গালুরুতে ‘বুলডোজার রাজ’: ৪০০ মুসলিম পরিবারকে উচ্ছেদ, তোপের মুখে কর্ণাটকের কংগ্রেস সরকার

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিয়ে ফের উদ্বেগ জানাল ভারত

আতঙ্ক ও উত্তেজনার মধ্যে ভারতে বড়দিন ‘উদ্‌যাপন’

ওডিশায় পশ্চিমবঙ্গের মুসলিম তরুণকে ‘বাংলাদেশি’ বলে পিটিয়ে হত্যা

‘বাংলাদেশি’ তকমায় এক বছরে ২২০০ জনকে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে ভারত

ছয় মাসের পরিচয়ে বিবাহিতাকে বিয়ের প্রস্তাব, প্রত্যাখ্যান করায় গুলি

তাজমহল একসময় মন্দির ছিল—মধ্যপ্রদেশের মন্ত্রীর মন্তব্যে নতুন বিতর্ক

বড়দিন ঘিরে খ্রিষ্টানদের ওপর চড়াও ভারতের হিন্দুত্ববাদীরা, উত্তেজনা তুঙ্গে