হোম > বিশ্ব > ভারত

খনি কোম্পানির দখলে জমি, আদিবাসী নারীদের গণ-আত্মহত্যার হুমকি

ভারতের কৃষিজীবীদের শান্ত একটি গ্রাম। সেখানে সম্প্রতি অত্যন্ত হৃদয়বিদারক এক দৃশ্যের অবতারণা করলেন নারীরা। 

অন্ধ্র প্রদেশ রাজ্যের উরাভাকোন্ডা শহরের একটি কাজুবাগানে আদিবাসী নারীরা ফাঁসির মঞ্চ বানিয়ে গাছের ডালে বাঁধা কাপড়ে ফাঁস লাগিয়ে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। 

ভাইরাল হওয়া এক ভিডিওতে তাঁদের বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘আপনি যদি আমাদের আবেদন না শোনেন, তাহলে আমাদের সামনে মৃত্যুই একমাত্র পথ। আপনি যদি এখানকার কাজুবাগানগুলো উচ্ছেদ করেন, তবে আমাদের আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকবে না। কারণ আমাদের জীবিকা এর ওপর নির্ভর করে।’ 

ওই আদিবাসী নারীরা অভিযোগ করেন, তাঁদের চাষের জমি কেড়ে নিয়ে একটি গ্রানাইট খনি কোম্পানিকে বরাদ্দ দেওয়া হচ্ছে। তাঁরা বলেন, ‘আমরা কোনো গ্রানাইট কোম্পানির কাছ থেকে টাকা নিইনি। কিছু লোক টাকার বিনিময়ে অবৈধভাবে আমাদের জমি দিয়েছে। আমাদের জমির মালিকানার কাগজপত্র নেই। সরকার আমাদের এই জমি চাষের অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু এখন তারা নিয়ে যাচ্ছে।’ 

রাজস্ব কর্মকর্তা মাদুগুলা মণ্ডল তাঁদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করছেন এবং মামলা দিয়ে হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ করে কৃষানিরা বলেন, ‘বাগানের ভেতর দিয়ে রাস্তা তৈরি করতে খনি কোম্পানিকে বাধা দিলে আমাদের মামলা দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয়েছে। আমরা চাই, যুগ্ম কালেক্টর এর তদন্ত করুন।’ 

ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে সরকারি কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেননি। 

আদিবাসী পরিবারগুলো আগামী সোমবার বিশাখাপত্তম জয়েন্ট কালেক্টরের অফিসের সামনে বিক্ষোভ করবেন বলে জানিয়েছেন।

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি

অবসরের আগে ফরমায়েশি রায়, বিচারকদের অসততায় উদ্বিগ্ন ভারতের প্রধান বিচারপতি