হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

রাশিয়াকে শীর্ষ ৪ ধনী দেশের তালিকায় দেখতে চান পুতিন 

আগামী ছয় বছরের মধ্যে, অর্থাৎ ২০৩০ সালের মধ্যে রাশিয়াকে বিশ্বের শীর্ষ চার অর্থনীতির দেশের মধ্যে দেখতে চান পুতিন। এই লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে দেশটির সরকারকে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। গত ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়ার ফেডারেল অ্যাসেম্বলিতে দেওয়া এক ভাষণে পুতিন এই নির্দেশনা দেন। 

রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা তাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ২০৩০ সালের মধ্যে দেশের জিডিপির আকার ও মানুষের ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে বিশ্ব অর্থনীতির শীর্ষ চার দেশের মধ্যে একটি হিসেবে দেখতে চান। এ লক্ষ্যে তিনি একগাদা নির্দেশনা দিয়েছেন। 

রাশিয়ার ফেডারেল অ্যাসেম্বলির ওয়েবসাইট ও দেশটির প্রেসিডেন্টের বাসভবন ক্রেমলিনের ওয়েবসাইটে পুতিনের নির্দেশনার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে। নির্দেশনা অনুসারে, আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৫ সালের ৩১ মার্চের মধ্যে রাশিয়ার বিভিন্ন প্রাদেশিক সরকারের প্রধানকে নিজ নিজ প্রদেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও অগ্রগতির বিষয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে। 

পুতিন যেসব নির্দেশনা দিয়েছেন, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো—চলতি বছরে ২০২৩ সালের তুলনায় উৎপাদন খাতে স্থূল মূল্য সংযোজন বা গ্রস অ্যাডেড ভ্যালু অন্তত ৪০ শতাংশ পর্যন্ত বাড়াতে হবে। জিডিপিতে আমদানির পরিমাণ অন্তত ১৭ শতাংশ কমিয়ে আনতে হবে। 

এ ছাড়া, বিদ্যমান সম্পদ-উৎপাদন কাঠামোর বাইরে এবং জ্বালানি নয় এমন পণ্যের রপ্তানি অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ বাড়াতে হবে। একই সঙ্গে প্রাদেশিক সরকারগুলোকে তাদের নিজস্ব আর্থিক সক্ষমতা ধীরে ধীরে বাড়াতে হবে।

ব্রিটেনের রানি ক্যামিলাও যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছিলেন

জার্মানিতে হলিউড স্টাইলে ডাকাতি, ব্যাংকের ভল্ট কেটে ৩ কোটি ইউরো লুট

পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলার অভিযোগ—‘মিথ্যা’ বলছে ইউক্রেন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক যুদ্ধবন্দীকে হত্যার অভিযোগ ইউক্রেনীয় কমান্ডারের

জেলেনস্কি চাইলেন ৫০, যুক্তরাষ্ট্র দিতে চায় ১৫ বছরের নিরাপত্তা গ্যারান্টি

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইঙ্গিত দিলেন ৪০ যুদ্ধ কভার করা বিবিসি সাংবাদিক

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধে অগ্রগতি হলেও দনবাস ইস্যু এখনো অমীমাংসিত

লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে উত্তেজনা: শিখ ও হিন্দু বিক্ষোভকারীদের মধ্যে হাতাহাতি

২০২৫ সালের সেরা সিইও কে

এবার ট্রাম্প ও জেলেনস্কির বৈঠক—কী আছে সর্বশেষ ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবে