তাইওয়ান-চীনের সামরিক উত্তেজনা তুঙ্গে। এ নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের মধ্যে ফোনালাপ হয়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এমনটি জানিয়েছেন।
সাংবাদিকদের বাইডেন বলেন, `আমি তাইওয়ান নিয়ে শি-এর সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা সম্মত হয়েছি যে আমরা তাইওয়ান চুক্তি মেনে চলব।'
১৯৭২ সালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এবং চীনের নেতা মাও সেতুংয়ের মধ্যে বৈঠকের মধ্য দিয়ে দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পর ১৯৭৯ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ওয়াশিংটন তাইওয়ানকে এক চীনের অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে চীনের অবস্থানকে সমর্থন করে আসছে।
তাইওয়ান সম্পর্ক চুক্তি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্র বেইজিংয়ের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রাখবে। আর তাইওয়ানের ভবিষ্যৎ শান্তিপূর্ণ উপায়ে নির্ধারিত হবে।
গত শুক্রবার থেকে সোমবার পর্যন্ত তাইওয়ানের প্রতিরক্ষা সীমানার মধ্যে প্রায় ১৫০টি যুদ্ধবিমান পাঠিয়েছে চীন।
বেইজিং তাইওয়ানকে নিজেদের প্রদেশ মনে করে। তবে তাইওয়ান নিজেদের সার্বভৌম রাষ্ট্র বলে দাবি করে।
তাইওয়ানের সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে উত্তেজনা বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে চীন।