হোম > বিশ্ব

আধুনিক দাসত্বের শিকার বিশ্বের ৫ কোটি মানুষ

সর্বশেষ বৈশ্বিক জরিপ অনুসারে ২০২১ সালে বিশ্বে অন্তত ৫ কোটি মানুষ আধুনিক দাসত্বের মধ্যে বসবাস করেছে। আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস উপলক্ষে তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদলু এজেন্সি এক বিশেষ প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে।

আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা, ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন ফর মাইগ্রেশন এবং অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ওয়াক ফ্রীর যৌথ প্রতিবেদন ‘আধুনিক দাসত্বের বৈশ্বিক অনুমানের’ তথ্যানুসারে ৫ কোটি লোকের মধ্যে ২ কোটি ৮০ লাখ মানুষকে জোরপূর্বক শ্রমে নিয়োজিত করা হয়েছে ২ কোটি ২০ লাখ মানুষ জোরপূর্বক বিয়েতে আটকা পড়েছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত পাঁচ বছরে আধুনিক দাসত্বে আটকা পড়া মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ওই প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০১৬ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ৫ বছরে বিশ্বে আধুনিক দাসত্বের সংখ্যা অন্তত ১ কোটি বেড়েছে।

আধুনিক দাসপ্রথা দুটি প্রধান উপাদান নিয়ে গঠিত: জোরপূর্বক শ্রম এবং জোরপূর্বক বিবাহ। উভয়ই শোষণের পরিস্থিতিকে নির্দেশ করে যা হুমকি, সহিংসতা, প্রতারণা, ক্ষমতার অপব্যবহার, বা অন্যান্য ধরনের বল প্রয়োগের কারণে একজন ব্যক্তি প্রত্যাখ্যান করতে পারে না বা ছেড়ে দিতে পারে না।
 
প্রতিবেদন অনুসারে, জোরপূর্বক দাসত্বের শিকার মানুষের মধ্যে ১ কোটি ১৮ লাখই নারী এবং মেয়ে শিশু।

উল্লেখ্য, জাতিসংঘে ১৯৪৯ সালের ২ ডিসেম্বর মানব পাচার, যৌন শোষণ, শিশু শ্রম এবং জোরপূর্বক বিয়ের মতো দাসত্বের সমসাময়িক রূপ নির্মূল করার লক্ষ্যে একটি বিল গৃহীত হয়। এর পর থেকেই ২ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক দাসত্ব বিলোপ দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়।

ইয়েমেন সংঘাতে মুখোমুখি অবস্থানে সৌদি ও আরব আমিরাত

‘২০২৫’ নিয়ে ১৯৯৮ সালে করা আমেরিকানদের ভবিষ্যদ্বাণী কতটুকু মিলেছে

পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলার অভিযোগ—‘মিথ্যা’ বলছে ইউক্রেন

তাইওয়ানকে ঘিরে ধরেছে চীনের যুদ্ধজাহাজ, যুদ্ধবিমান ও ড্রোন

১৭ বছরের সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করে ইমরান খান ও বুশরা বিবির আপিল

রাশিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক যুদ্ধবন্দীকে হত্যার অভিযোগ ইউক্রেনীয় কমান্ডারের

জেলেনস্কি চাইলেন ৫০, যুক্তরাষ্ট্র দিতে চায় ১৫ বছরের নিরাপত্তা গ্যারান্টি

ইসরায়েলের সঙ্গে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে প্রতিরক্ষা জোট শক্তিশালী করছে গ্রিস ও সাইপ্রাস

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইঙ্গিত দিলেন ৪০ যুদ্ধ কভার করা বিবিসি সাংবাদিক

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধে অগ্রগতি হলেও দনবাস ইস্যু এখনো অমীমাংসিত