হোম > ছাপা সংস্করণ

আনা হয়েছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় ক্রেন

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পদ্মা সেতুর পিলারের ওপর স্প্যান বসাতে ‘তিয়ান ই’ নামের যে ক্রেনটি ব্যবহৃত হয়েছে, সেটি আনা হয়েছিল চীন থেকে। এটি বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভাসমান ক্রেনবাহী জাহাজ।

২০১৭ সালে বাংলাদেশে আসে ‘তিয়ান ই’। এই ক্রেন দিয়ে ৩ বছর ৯ মাসে ৪১টি স্প্যান বসানো হয়েছিল পদ্মা সেতুর ৪২টি পিলারের ওপর।

চীনের তৈরি ক্রেনটির ধারণক্ষমতা ছিল ৩ হাজার ৬০০ টন। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না মেজর ব্রিজ কোম্পানির এই ক্রেনের দাম ছিল আড়াই হাজার কোটি টাকা। পদ্মা সেতুর জন্য এটি ব্যবহারে প্রতি মাসে খরচ হয়েছে ৩০ লাখ টাকা। সে হিসাবে সাড়ে তিন বছরে শুধু ক্রেন ভাড়া বাবদ ১২ কোটি ৬০ লাখ টাকা খরচ হয়েছে। বিশ্বে প্রথম কোনো সেতু তৈরিতে এত দীর্ঘদিন ক্রেনটি ভাড়ায় থেকেছে।

২০২০ সালের ১০ ডিসেম্বর পদ্মা সেতুর ১২ ও ১৩তম পিলারে ৪১তম স্প্যান বসানোর মধ্য দিয়ে দৃশ্যমান হয় পুরো পদ্মা সেতু। সেতুতে স্প্যান বসানোর কাজ শেষে ওই বছরের ১৩ ডিসেম্বর ‘তিয়ান ই’ ক্রেনটি ফিরিয়ে নিয়ে যায় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু সম্পর্কে সবশেষ খবর পেতে - এখানে ক্লিক করুন 

এ বিষয়ে পদ্মা সেতুর নির্বাহী প্রকৌশলী (সেতু) দেওয়ান মো. আব্দুল কাদের বলেন, সেতুর পিলারের ওপর স্টিলের স্প্যান বসানো হয়েছে। এসব স্প্যানের ওজন প্রায় ২ হাজার ৮০০ টন। শক্তিশালী ক্রেন দিয়ে মাওয়া প্রান্ত থেকে নিয়ে গিয়ে পিলারের ওপর বসানো হয়েছিল স্প্যানগুলো। সেতুর সড়কে চলাচলের জন্য স্প্যানের ওপর বসানো হয় রোডওয়ে স্ল্যাব।

পদ্মা সেতু সম্পর্কিত আরও পড়ুন:

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেষ সাক্ষীর জেরা চলছে

ঝাঁকে ঝাঁকে ইলিশ পাওয়ার আশায় সাগরে জেলেরা

ভারতের নিষেধাজ্ঞা: স্থলবন্দর থেকে ফেরত আসছে রপ্তানি পণ্য

নিলামে গৌতম বুদ্ধের রত্নসম্ভার

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের সমালোচনা জাতিসংঘের উদ্বেগ

ভারতের হামলা, পাকিস্তানের প্রস্তুতি

মহাসড়কে ডাকাতি, লক্ষ্য প্রবাসীরা

বিআরটি লেনে বেসরকারি বাস

হইহুল্লোড় থেমে গেল আর্তচিৎকারে

সন্দ্বীপ সুরক্ষা প্রকল্প: এক বছরেও শুরু হয়নি কাজ