হোম > পরিবেশ

পোকা মারতে খেতে বিষ, দলে দলে পাখির মৃত্যু

প্রতিনিধি, শিবচর (মাদারীপুর)

মাদারীপুর জেলার শিবচরে ধান খেতে বিষ প্রয়োগের ফলে মারা পড়ছে পাখি। সোমবার (৯ আগস্ট) বিকেলে উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের কালু বেপারীর কান্দি গ্রামের একটি ফসলের খেতে বেশ কিছু ঘুঘু মরে থাকতে দেখা গেছে। 

জানা গেছে, উপজেলার কাদিরপুর ইউনিয়নের কালু ব্যাপারীর কান্দি গ্রামের কৃষক মালেক ব্যাপারী, হুমায়ুন আকনসহ স্থানীয় কৃষকেরা পোকামাকড়, কীটপতঙ্গ থেকে ধানের চারা রক্ষার জন্য দুই দিন আগে বিষ প্রয়োগ করেন। এরপর থেকেই দলে দলে ঘুঘুসহ দেশীয় নানা জাতের পাখি মরে পড়ে থাকছে। গত শুক্রবার প্রথম পাখি মরে পড়ে থাকতে দেখা যায়। রাতে শেয়ালে মৃত পাখি খেয়ে ফেলে। শিশু–কিশোরেরা খেত থেকে মৃত পাখি নিয়ে যায়। শনিবার আবারও বিষ প্রয়োগ করা হয়। সোমবার বিকেলে খেতজুড়ে পাখি মরে পড়ে থাকে। 

স্থানীয় এক কলেজ ছাত্র বলে, পাখিরা যাতে পোকামাকড় খেতে এসে ধানের চারা নষ্ট করে না ফেলে সে জন্য স্থানীয় দুই কৃষক খেতে বিষ প্রয়োগ করেছেন। এতে দলে দলে ঘুঘু মারা পড়েছে। ঘুঘু পাখি বর্তমানে খুব বেশি দেখা যায় না। এভাবে মেরে ফেলা হলে তো এটা পরিবেশের জন্য হুমকি। এটা প্রশাসনের দেখা উচিত। 

খেতে বিষ প্রয়োগকারী কৃষক হুমায়ুন আকন বলেন, পোকামাকড় খেতের ধান নষ্ট করে ফেলে। আমরা তো বিভিন্ন ফসল চাষাবাদ করেই খাই। পোকামাকড়ে সব সময়ই ফসল নষ্ট করে। পোকামাকড় যদি না মারি তাহলে আমাদের কষ্টের সব ফসলই খেয়ে ফেলবে। তখন আমরা খাবো কী? তাই পোকামাকড় মারতে ন্যাপথলিন মিশ্রিত ওষুধ খেতে দিয়েছি। এতে যদি ঘুঘু পাখি মারা যায় তাহলে আমি কী করবো!

শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন, কুয়াশায় ব্যাহত চলাচল

জেঁকে বসেছে শীত, বছরের শেষ দিন পর্যন্ত কমতে পারে তাপমাত্রা

ফের বায়ুদূষণে বিপর্যস্ত দিল্লি, ঢাকার বাতাস খুব অস্বাস্থ্যকর

তাপমাত্রা কমবে কি না জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

তীব্র শীতে বিপর্যস্ত দেশ কষ্টে খেটে খাওয়া মানুষ

শীতে কাঁপছে সারা দেশ ভোগাচ্ছে ঘন কুয়াশা

শীতের প্রকোপ বাড়ছে: ৭ জেলায় ঘন কুয়াশা ও শৈত্যপ্রবাহ, থাকবে কত দিন

বায়ুদূষণে শীর্ষে ঢাকা, সতর্ক থাকতে পারেন যেভাবে

মেঘলা ঢাকার আকাশ, কুয়াশার দেখা মিলতে পারে

শীতে জবুথবু, কুয়াশায় দুর্ঘটনা