পানু কমান্ডার ৭০ বছর বয়সী একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তার ছেলে পারভেজ স্বাধীনতা বিরোধীদের প্রতিষ্ঠানের বড় কর্মকর্তা। সে মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কোনো কথা বলতে সাহস পায় না। এদিকে পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেখে পানু কমান্ডারের নাতনি মনিকা তার প্রিয় ব্যক্তিত্ব পানু কমান্ডার দাদাভাইকে নিয়ে রচনা লিখে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে চায়। কিন্তু তার বাবা এ বিষয়ে লিখতে নিষেধ করে। এরই মধ্যে পানু কমান্ডার গ্রাম থেকে ঢাকায় তার ছেলের বাসায় আসেন তার শেষ ইচ্ছা জানাতে। তখন নাতনি তার কাছে মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা জানতে চায়। পানু কমান্ডার ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন। নাতনি মনিকা ও বৌমা শায়লা তা মনোযোগ দিয়ে শোনে। এরপর পানু কমান্ডার তার ছেলে পারভেজকে নিজের শেষ ইচ্ছার কথা বলেন।