কাউন্সিলর সৈয়দ সোহেল ও আওয়ামী লীগ নেতা হরিপদ দাস হত্যা মামলার দুই আসামি পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হয়েছেন। তাঁদের এ অঞ্চলে দাফন না করার দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ করেছেন এলাকাবাসী।
আজ মঙ্গলবার নগরীর পাথুরিয়া পাড়ায় ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিহত সোহেলের কার্যালয়ের সামনে নারী-পুরুষ জড়ো হয়ে ঝাড়ুমিছিল করে এ দাবি জানান।
আলেয়া বেগম নামে এক নারী বলেন, ‘আমাদের জনপ্রিয় কাউন্সিলরকে নৃশংসভাবে খুন করা হয়েছে। এ খুনিদের চিহ্ন এ এলাকায় রাখতে চাই না। কাউন্সিলরকে খুন করে এ মাটি যারা রঞ্জিত করেছে, তাদের জায়গা এ মাটিতে দেব না। আমরা খুনিদের প্রতি ঘৃণা প্রদর্শন করে জুতা ও ঝাড়ুমিছিল করছি।’
গতকাল সোমবার দিবাগত রাতে কাউন্সিলর সোহেল হত্যা মামলার দুই আসামি পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত হন। এ সময় তিন পুলিশও আহত হয়। ঘটনাস্থল থেকে গুলিসহ পিস্তল ও একটি পাইপগান ও কার্তুজের খোসা উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত ব্যক্তিরা হলেন হত্যা মামলায় এজাহারনামীয় ৩ নম্বর আসামি সুজানগর এলাকার রফিক মিয়ার ছেলে সাব্বির হোসেন (২৮), ৫ নম্বর আসামি সংরাইশ এলাকার কাকন মিয়ার ছেলে সাজন (৩২)।
২২ নভেম্বর নগরীর সুজানগরে নিজ কার্যালয়ে সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হন কাউন্সিল সৈয়দ মো. সোহেল ও তাঁর সহযোগী হরিপদ।