হোম > অর্থনীতি

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন ছাড়াল ১৭ লাখ

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রধান কার্যালয়, আগারগাঁও, ঢাকা। ফাইল ছবি

২০২৪-২৫ করবর্ষে অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল করেছেন ১৭ লাখ ১২ হাজার ৪৯২ জন করদাতা। একই সময়ে ই-রিটার্নের জন্য নিবন্ধন করেছেন ২১ লাখ ৬৫ হাজার ৩২১ জন। আজ মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

গত বছরের ৯ সেপ্টেম্বর অনলাইন রিটার্ন দাখিলের ব্যবস্থা চালু করে এনবিআর। এর পর থেকে করদাতারা ঘরে বসেই সহজে রিটার্ন জমা দিতে পারছেন। এনবিআর বলছে, কর কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের প্রয়োজন না থাকায় দুর্নীতির ঝুঁকি কমবে।

এনবিআর জনসংযোগ কর্মকর্তা আল-আমিন শেখ বলেন, সব প্রকার আয়কর সেবা করদাতাদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের অটোমেশনের আওতায় অনলাইনে রিটার্ন দাখিল প্রক্রিয়া এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হিসেবে করদাতাদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং স্বতঃস্ফূর্ত রিটার্ন দাখিলে করদাতাদের উদ্বুদ্ধ করেছে। করদাতাদের চাহিদা ও মতামতের ভিত্তিতে অনলাইনে রিটার্ন দাখিল প্রক্রিয়া ক্রমশ সহজীকরণ ও অধিকতর করদাতাবান্ধবকরণের ফলে ইতিমধ্যে রিটার্ন দাখিল ১৭ লাখ এবং ই-রিটার্নের জন্য রেজিস্ট্রেশন ২১ লাখ ছাড়িয়েছে।

এনবিআর জানিয়েছে, করদাতাদের নিরবচ্ছিন্ন সেবা প্রদানের লক্ষ্যে সারা বছর ধরে অনলাইনে রিটার্ন দাখিল এবং অনলাইনে তাৎক্ষণিক আয়কর সনদ প্রদান অব্যাহত আছে এবং চলমান থাকবে। সেই সঙ্গে রিটার্ন দাখিলের পর করদাতা কর্তৃক রিটার্নে কোনো ভুলত্রুটি পরিলক্ষিত হলে আয়কর আইন ২০২৩ এর ১৮০ (১) ধারা মোতাবেক মূল রিটার্ন দাখিলের ১৮০ দিনের মধ্যে ১৮০ (২) ধারায় ঘরে বসেই সহজে অনলাইনে সংশোধিত রিটার্ন দাখিলের সুযোগ অব্যাহত থাকবে।

ইসলামি ১০ ও সহকারি ৬ ব্যাংক: ঋণের অর্ধেকের বেশি অনাদায়ি

ছয় মাসে ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক

এনবিআর কর্মকর্তার নাম ভাঙিয়ে টাকা দাবি, সতর্কবার্তা

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এল আরও ৫৭ হাজার টন গম

চট্টগ্রামে ওয়ালটন পণ্যের ক্রেতাদের হাতে উপহার হস্তান্তর

অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়ল আরও এক মাস

তুলা গবেষণা কেন্দ্রের ফুটি কার্পাসে নতুন সম্ভাবনা

১ জানুয়ারি কার্যকর: দেশের সব স্থলবন্দরের মাশুল বাড়ল ৫ শতাংশ

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর: ফসল ব্যবস্থাপনায় উত্তরের চার জেলায় কৃষির নতুন প্রকল্প

বিশেষ ট্রাইব্যুনাল যেন গুদামঘর