হোম > সারা দেশ > ঠাকুরগাঁও

চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফেরা হলো না দুই ভাইবোনের

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি

প্রতীকী ছবি

চোখের চিকিৎসা করানোর জন্য বড় বোনকে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলেন ছোট ভাই। কিন্তু চিকিৎসক দেখিয়ে তাঁদের আর বাড়িতে ফেরা হলো না। ইঞ্জিনচালিত তিন চাকার যানের (নছিমন হিসেবে পরিচিত) সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কায় এই সহোদরের মৃত্যু হয়।

আজ সোমবার বিকেলে ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রুহিয়া থানার চাঁদপুর ক্যাম্প গোরস্তান এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন সদর উপজেলার দেবীপুর ইউনিয়নের খরমকাঠি গ্রামের পজির উদ্দিনের ছেলে মো. রফিকুল ইসলাম বিশু (৪৮) এবং তাঁর বড় বোন মোছা. দুখুনি (৫০)।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সোমবার সকালে রফিকুল ইসলাম তাঁর বোন দুখুনিকে চোখের চিকিৎসা করানোর জন্য ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। চিকিৎসা শেষে তাঁরা একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় করে বাড়ি ফিরছিলেন।

বেলা আড়াইটার দিকে চাঁদপুর ক্যাম্প গোরস্তান এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি নছিমনের সঙ্গে অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে ঘটনাস্থলেই দুখুনি মারা যান।

গুরুতর আহত রফিকুল ইসলামকে উদ্ধার করে স্থানীয় লোকজন ঠাকুরগাঁও সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু চিকিৎসকেরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানান, তিনি হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই মারা গেছেন। এ ঘটনায় অটোরিকশার চালক মুকুল ইসলামকে (৩০) গুরুতর আহত অবস্থায় একই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

সদর উপজেলার রুহিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম নাজমুল কাদের আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত নছিমনটি জব্দ করেছে। তবে চালক পলাতক রয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঠাকুরগাঁওয়ে মাজার ভাঙচুর করল দুর্বৃত্তরা, জড়িতদের বিচারের দাবি

সূর্যের দেখা নেই, কনকনে ঠান্ডায় কাবু জনজীবন

ঠাকুরগাঁওয়ে অবৈধভাবে সার মজুত: ব্যবসায়ীকে ৭ দিনের কারাদণ্ড, ৭৬৬ বস্তা জব্দ

প্রণোদনার পরও গম আবাদ ছাড়ছেন চাষিরা

সার নিয়ে ক্ষোভে ‘কৃষকের’ ঘুষিতে দাঁত ভাঙল কর্মকর্তার, থানায় মামলা

ঠাকুরগাঁও-১, ২ ও ৩: এলোমেলো বিএনপি গোছানো জামায়াত

সম্পত্তির বিরোধে বাবার লাশ আটকে রাখল ছেলে, ২৩ ঘণ্টা পর দাফন

ঠাকুরগাঁও চিনিকলে চার দফা দাবিতে শ্রমিক সমাবেশ

ঠাকুরগাঁওয়ে বাউলশিল্পীদের ওপর হামলা, তিনজন হাসপাতালে

বাউলদের ওপর হামলা উগ্র ধর্মান্ধদের কাজ: মির্জা ফখরুল