হোম > সারা দেশ > নেত্রকোণা

আটপাড়ার বিলে-ঝিলে ফুটেছে শাপলা, শালুক আর পদ্ম

আটপাড়া (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি

প্রাণ ফিরেছে নেত্রকোনার আটপাড়ার শাপলার বিলে। করোনার কারণে মৌসুমের শুরুর দিকে দর্শনার্থী কম হলেও এখন বাড়ছে পর্যটকদের সংখ্যা। প্রতিদিন বিস্তীর্ণ বিলের পানিতে ফুটে থাকা লাল, সাদা আর নীল শাপলা ফুল দেখতে ভিড় জমাচ্ছেন দূর দুরান্ত থেকে আসা দর্শনার্থীরা। 

ভাদ্রের শেষে আশ্বিনের শুরুতে নেত্রকোনার আটপাড়ায় বিভিন্ন বিলে দেখা যাচ্ছে, শাপলা, পদ্ম, আর শালুক ফুলের অপরূপ দৃশ্য। এ যেন বিরাট এক শাপলার রাজ্য। যেখানে লতা-পাতা-গুল্মে ভরা শত সহস্র লাল শাপলা। বিলের যত ভেতরে যাওয়া যায় সবুজের আড়ালে ততই বাড়তে থাকে লালের সমারোহ। প্রকৃতির বুকে আঁকা এ যেন এক নকশি কাঁথা। 

নেত্রকোনার সদর থেকে ১৭ কিলোমিটার পূর্বে আটপাড়া উপজেলার প্রত্যন্ত বিল অঞ্চল ডুবি। এ ছাড়াও উপজেলার দুওজ, চারিয়া, লুনেশ্বর, দক্ষিণ সোনাজুর, বালাইচ, বাহাদুরপুর এবং করাপধূপসহ বিভিন্ন গ্রামের বিলে এখনো দেখা যাচ্ছে বিভিন্ন জলজ ফুলের বিস্তীর্ণ এলাকা বর্ষার ছয় মাস পানিতে ডুবে থাকে। আষাঢ়ের শুরুতে বিলে প্রকৃতিগতভাবে ফুটে উঠে হাজার হাজার শাপলা। শ্রাবণ থেকে ফুটতে শুরু করে লাল, সাদা আর বেগুনি রঙের এই শাপলা ফুল। ফুলে ফুলে ছেয়ে যায় বিল। আশ্বিনে পায় ভরা যৌবন। 

কাছ থেকে দেখে মনে হয় প্রকৃতি যেন ডানা মেলে সাজিয়ে রেখেছে বিলের পুরো অঞ্চল। আর শাপলার এই সৌন্দর্য উপভোগ করতে স্থানীয়দের পাশাপাশি দূর দুরান্ত থেকে ছুটে আসেন দর্শনার্থীরাও। নৌকায় দিয়ে বিলের পানিতে বেড়িয়ে শাপলার সৌন্দর্য উপভোগ করছেন হাজারো দর্শনার্থী। 

কার্তিক মাস পর্যন্ত বিলে শাপলার ফুল থাকে। এর পর ধীর ধীরে বিলের পানি নেমে যেতে থাকলে জমির আগাছা পরিষ্কার করে কৃষি কাজে নেমে পড়েন স্থানীয় কৃষকেরা। 

কৃষকের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে, তদন্তে কমিটি

সহকারী শিক্ষকেরা কর্মবিরতিতে: একাই ৪৫০ শিক্ষার্থীর পরীক্ষা নিচ্ছেন প্রধান শিক্ষক

সোমেশ্বরী নদী থেকে অবৈধভাবে বালু তোলায় ২ জনের কারাদণ্ড

নেত্রকোনায় সংঘর্ষে আহত যুবকের মৃত্যু, ফের সংঘাতের আশঙ্কা

নেত্রকোনার আটপাড়ায় দুই গ্রামের সংঘর্ষে বহু আহত

নেত্রকোনায় আগুনে পুড়ল ২৫ দোকান, আহত ১

নেই কোনো কর্মকর্তা, নেত্রকোনায় পিয়ন দিয়ে চলে শিক্ষা কার্যালয়

বিএনপি ও জামায়াত দুই দলেরই নেতা বেলায়েত

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু