হোম > সারা দেশ > খুলনা

খুলনার আশ্রয় কেন্দ্রে ৮৫ হাজার মানুষ

খুলনা প্রতিনিধি

ঘূর্ণিঝড় রিমালের প্রভাবে ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত জারির পর খুলনার পাঁচ উপজেলার সাইক্লোন শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন ৮৫ হাজার মানুষ। আজ রোববার দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত সময়ে তারা শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছেন এবং প্রতিনিয়ত এই সংখ্যা বাড়ছে। 

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা আবদুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খুলনার উপজেলার আশ্রয় কেন্দ্রগুলোতে ৮৫ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে। তাদের শুকনা খাবারসহ আপত্কালীন সাহায্য হিসেবে কয়রা, পাইকগাছা ও দাকোপ উপজেলায় দেড় লাখ নগদ টাকা এবং ১০ টন চাল পাঠানো হয়েছে।’ 

এদিকে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বেড়িবাঁধ রক্ষায় বিরামহীন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উপকূলের মানুষ। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা তাদের সার্বিক সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। শনিবার রাতভর পরিশ্রমের পর রোববার সকাল থেকে দাকোপ ও কয়রার ঝুঁকিপূর্ণ অংশ বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। 

অতি ভাঙন প্রবণ এলাকায় বাঁশের বেড়া তৈরি করে ভাঙন ঠেকানোর চেষ্টা চলছে। উপজেলার চালনা মাসুম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আশ্রয় কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, বিভিন্ন গ্রাম মানুষ আশ্রয় নিতে কেন্দ্রে আসছে। 

দাকোপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জয়দেব চক্রবর্তী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘১০ নম্বর বিপদ সংকেত ঘোষণার পরই মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে আসার জন্য মাইকিং শুরু হয়। বেলা দেড়টা পর্যন্ত উপজেলার ১৩০টি আশ্রয় কেন্দ্রে ১৯ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছে।’

আবাসিক হোটেল থেকে জাপা নেতার মরদেহ উদ্ধার

খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে সাংবাদিক নিহত, প্রাণিচিকিৎসক আশঙ্কাজনক

খুলনায় সন্ত্রাসীদের গুলিতে সাংবাদিক নিহত

খুলনায় আদালত প্রাঙ্গণে জোড়া খুনের ঘটনায় যুবক গ্রেপ্তার

রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে ১৩ দফা দাবি পরিবেশ ও উন্নয়ন ফোরামের

প্রার্থীর আবেদনের ভিত্তিতে নিরাপত্তা দেওয়া হবে: কেএমপি কমিশনার

আমির হামজার বক্তব্যের কঠোর সমালোচনা করে জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের বিবৃতি

খুলনায় আবাসিক হোটেল থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

সাত দফা দাবিতে মিরপুরে রেলপথ অবরোধ, দুই ঘণ্টা পর প্রত্যাহার

খুলনার পূর্ব রূপসায় যুবককে গুলি করে হত্যা