হোম > রাজনীতি

পিলখানা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে আ.লীগ: মির্জা ফখরুল

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জড়িত ছিলেন’—আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আসা এমন অভিযোগের কড়া জবাব দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়া, তারেক রহমান নন, আওয়ামী লীগ ও তৎকালীন সরকার পরিকল্পিতভাবে ওই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে—-এমনটাই জোর দিয়ে দাবি করেছেন তিনি।

আজ রোববার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক স্মরণসভায় সভাপতির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল এ দাবি করেন। পিলখানার ঘটনায় নিহতদের স্মরণে বিএনপি এই সভার আয়োজন করে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে আওয়ামী লীগ এবং তৎকালীন সরকার জড়িত। তাদের প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় এবং তাদের চক্রান্তের মধ্য দিয়ে বিডিআর হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে, বাংলাদেশকে একটা দুর্বল, নতজানু রাষ্ট্রে পরিণত করার জন্যে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর মনোবল ভেঙে দেওয়ার জন্যও এই হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল।’ 

বর্তমান সরকারের মন্ত্রীদের সমালোচনা করে সভায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘২৫ ফেব্রুয়ারি আসলেই আওয়ামী লীগের এই সরকারের হৃৎকম্পন শুরু হয়। আওয়ামী লীগের মন্ত্রী, যারা বিনা ভোটে নির্বাচিত হয়েছে, তাদের কথা বলতে কোনো দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হয় না। সেই কারণে তারা যা খুশি, তা-ই বলতে থাকে। তাদের একজন মন্ত্রী বললেন যে এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জড়িত। এতটুকু দ্বিধা করলেন না এ রকম একটি উক্তি করতে।’

তারেক আসছেন আজ, অপেক্ষায় নেতা-কর্মীরা

রাত ১২টার সময়ই কানায় কানায় পূর্ণ সংবর্ধনাস্থল

তারেক রহমানকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনবেন ক্যাপ্টেন ইমামুল

বড়দিনে খ্রিষ্টান সম্প্রদায়কে তারেক রহমানের শুভেচ্ছা

হাদির খুনিদের গ্রেপ্তার করতে না পারার খেসারত দিতে হলো সিয়ামকে: জামায়াত আমির

তারেক রহমানকে বিদায় জানাতে হিথরো বিমানবন্দরে ভিড়

বিএনপি সরকার গঠন করলে গণঅধিকারকে মন্ত্রিসভায় অন্তর্ভুক্ত করবে: নুর

তারেক রহমানের জন্য উড়োজাহাজে এ-১ আসন নির্ধারণ

উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা থাকলেও যথাসময়ে নির্বাচন চায় এনসিপি-জামায়াত

লন্ডন থেকে রাত সোয়া ১২টায় দেশের পথে রওনা দেবেন তারেক রহমান, বিমানবন্দরে বাড়তি নিরাপত্তা