হোম > মতামত

বিনা মূল্যে মাস্ক দেওয়া হোক

ডা. লেলিন চৌধুরী, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ

লকডাউন যে উঠে যাচ্ছে এবং অল্প কিছু প্রতিষ্ঠান বাদে অধিকাংশই খুলে দেওয়া হচ্ছে, এর অর্থ হলো, লোকজনের যাতায়াত বেড়ে যাবে। যাতায়াত বেড়ে যাওয়ায় তাঁদের আনা- নেওয়ার জন্য গণপরিবহন দরকার হবে। যখন বেশি লোক চলাচল করবে, তখন গণপরিবহন অর্ধেক বন্ধ রেখে অর্ধেক খুলে দেওয়াটা হাস্যকর হয়ে গেল। তখন এই অর্ধেক পরিবহনের ওপর বিপুল পরিমাণ চাপ ও ভিড় তৈরি হবে। এতে করোনা ছড়িয়ে পড়ার একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি হবে।

এ কারণে আমাদের পরামর্শ হলো, গণপরিবহন সম্পূর্ণ খুলে দেওয়া হোক। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি, বিশেষ করে মাস্ক পরার বিষয়টি শতভাগ বাধ্যতামূলক করে পর্যবেক্ষণ বা নজরদারি জোরদার করা হোক। একই সঙ্গে দ্রুত টিকার ব্যবস্থা করা।

বাংলাদেশে পরিপূর্ণ লকডাউন অনুসরণ করা হয় না। লকডাউন দিয়ে জনচলাচল বন্ধ করে যে পরিমাণ পরীক্ষা করা দরকার, সেগুলোও আমরা করি না।

আমাদের মতো দেশগুলোর সরকারের সামর্থ্য নেই যে, দুই বা তিন সপ্তাহের লকডাউন বাস্তবায়ন করবে। এ জন্য আমাদের প্রত্যাশা, অন্তত মাস্ক পরাটা শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে এবং যত দ্রুত সম্ভব দেশের ৮০ শতাংশ মানুষকে টিকার আওতায় নিয়ে আসতে হবে। তাহলে অন্তত আমাদের রক্ষাটা হবে। এটা করতে দেশের প্রান্তিক, ভাসমান মানুষকে বিনা মূল্যে মাসে তিন-চারটি মাস্ক দেওয়া হোক। 

সংযোগ সড়কহীন সেতু

এবার নির্বাচনের দিকে চোখ থাকবে সবার

আন্তর্জাতিক মূল্যহ্রাস ভোক্তার কাছে পৌঁছায় না কেন

যা করণীয়

ভারতজুড়েই কি ফুটবে পদ্মফুল

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

সমুদ্রস্তরের উত্থান ও দ্বীপরাষ্ট্রের নিরাপত্তা

সংকটেও ভালো থাকুক বাংলাদেশ

মন্ত্রীদের বেতন-ভাতা নিয়ে কথা

পাঠকের লেখা: বিজয় অর্জনের গৌরব