হোম > জাতীয়

১১ দিনে তিন হাজারের বেশি ডেঙ্গু রোগী ভর্তি  

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চলতি মাসেও ডেঙ্গুর দাপট কমছেই না। এ মাসের শুরু থেকে শনিবার পর্যন্ত দৈনিক রোগী ভর্তি হচ্ছে আড়াই থেকে তিন শতাধিক। গত ২৪ ঘণ্টায়ও তিন শতাধিক ডেঙ্গু রোগী ভর্তি হয়েছেন। তবে এ সময়ে কোনো মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অ্যান্ড কন্ট্রোল রুমের পাঠানো প্রতিবেদন অনুযায়ী এই তথ্য জানা গেছে। 

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছেন ৩০১ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২৫৩ জন এবং বাইরে ৪৮ জন। আগেরদিন রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছিলেন ২৪৮ জন। এদের মধ্যে ঢাকায় ২১৪ জন এবং বাইরে ছিল ৩৪ জন। শনিবার পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগী ভর্তি আছেন ১ হাজার ২৭১ জন। এদের মধ্যে ঢাকার ৪১টি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি আছেন এক হাজার ৮৩ জন। গত ১১ দিনে ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ২০০ জন।
 
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মোট রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছেন ১৩ হাজার ৫৫৬ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ১২ হাজার ২৩১ জন। ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ৫৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১৭ জন, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ২৪ জন, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪ জন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের তিনজন, সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ২৬ জন, বিজিবি হাসপাতালে একজন ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে দুইজনসহ মোট ৮৭ জন। এরা সবাই সরকারি এবং সায়ত্ত্ব শাসিত হাসপাতালে রোগী ভর্তি হয়েছেন। অবশিষ্ট রোগীরা বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

ব্যালট পেলেন পৌনে ২ লাখ প্রবাসী, সর্বোচ্চ নিবন্ধন সৌদি আরব থেকে

কে এই আতাউর রহমান বিক্রমপুরী

নির্বাচন ও গণভোটের প্রচার কার্যক্রমের মুখ্য সমন্বয়ক হলেন আলী রীয়াজ

বিদ্যুৎ খাতে ৯৬ শতাংশ বিনিয়োগই জীবাশ্ম জ্বালানিতে: টিআইবি

রামপুরায় ২৮ জন হত্যা: সাবেক দুই বিজিবি কর্মকর্তাসহ চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন

আতাউর রহমান বিক্রমপুরী কারাগারে

পাঁচ সদস্যের কমিশন, চার বছর মেয়াদ রেখে দুদকের অধ্যাদেশ জারি

নতুন প্রধান বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: উত্তেজনা বাড়ছে দ্রুত

এই মব আক্রমণগুলো হাওয়া থেকে ঘটেনি—জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞের ক্ষোভ