হোম > জাতীয়

মিথ্যা তথ্য, ভুয়া বিল–ভাউচারে রেলের কেনাকাটায় লুটপাট

রিমন রহমান, রাজশাহী

বাজারে একটি ফটোকপি মেশিনের দাম ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। সেই মেশিন কেনা হয়েছে ২ লাখ ৫৫ হাজার টাকায়। আর ৪১ হাজার ৫০০ টাকার মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর কেনা হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮০০ টাকায়। এভাবে কেনাকাটায় অস্বাভাবিক বাড়তি মূল্য পরিশোধ করা হয়েছে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়েতে। ভুয়া বিল-ভাউচারেও লুট করা হয়েছে বিপুল পরিমাণ টাকা। ২০২০-২১ অর্থবছরে রেলের কেনাকাটায় এমন সব অনিয়ম-দুর্নীতির তথ্য উঠে এসেছে কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেলের (সিএজি) কার্যালয়ের নিরীক্ষা প্রতিবেদনে।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এ প্রতিবেদন প্রস্তুত করে সিএজি কার্যালয়। প্রতিবেদনে নিম্নমানের মালপত্র ক্রয় এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত ক্রয়ের বিষয়টিও উঠে এসেছে। উঠে এসেছে তালিকাভুক্ত নয়—এমন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের লাখ লাখ টাকার মালপত্র কেনার বিষয়টিও।

নিরীক্ষা প্রতিবেদনে দেখা গেছে, পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রক ২০২০-২১ অর্থবছরে মেসার্স এইচআর এন্টারপ্রাইজের কাছ থেকে অস্বাভাবিক দরে ২০ টন হার্ড কোক কিনেছেন। ঠিকাদারকে টনপ্রতি মূল্য দেওয়া হয়েছে ১ লাখ ২৩ হাজার টাকা। অথচ ১ টন হার্ড কোকের বাজারমূল্য মাত্র ৩৭ হাজার ১২০ টাকা। ২০ টন হার্ড কোকের জন্য প্রতিষ্ঠানটিকে ২৪ লাখ ৬০ হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে, যা বাজারদরের চেয়ে ১৪ লাখ ২০ হাজার ৬৪০ টাকা বেশি।

পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক ছয়টি কেন্ট রিপ্লেসমেন্ট কিটের প্রতিটি কিনেছেন ৩ হাজার ৫৭০ টাকায়। অথচ এটির বাজারমূল্য ১ হাজার ২০০ টাকা। বাজারমূল্যের সঙ্গে ঠিকাদারের মুনাফা, পরিবহন খরচ ও ভ্যাট এবং আয়কর ৪০ শতাংশ ধরলে প্রতিটির দাম পড়ে ১ হাজার ৬০০ টাকা। কিন্তু ছয়টি কিটেই ঠিকাদারকে অতিরিক্ত ১১ হাজার ৩৪০ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। একইভাবে ১ হাজার ২৮৮ টাকার মেমব্র্যান কেনা হয়েছে ২ হাজার ৮৬০ টাকায়। আর লালমনিরহাটের বিভাগীয় ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্টের কার্যালয়ে ৮৫ হাজার ৪০০ টাকার ফটোকপি মেশিন কেনা হয়েছে ১ লাখ ৪৪ হাজার ৯৮০ টাকায়। এ ছাড়া বাজারে যে টোনার মাত্র ৭০০ টাকায় পাওয়া যায়, তা কেনা হয়েছে ৫ হাজার ১৯০ টাকায়। ৫০টি টোনার কিনতেই লুট করা হয়েছে ২ লাখ ২৪ হাজার ৫০০ টাকা।

কেনাকাটায় অস্বাভাবিক মূল্য পরিশোধ করেছেন পাকশীর বিভাগীয় বাণিজ্যিক কর্মকর্তাও। এখানে তিনটি প্রজেক্টর কেনা হয়েছে, প্রতিটির দাম ৯৯ হাজার ৫০০ টাকা। অথচ বাজারে এর দাম ৫৫ হাজার টাকা। ঠিকাদারের লাভ, ভ্যাট, আয়কর বাবদ ৪০ শতাংশ অতিরিক্ত ধরলেও একটি প্রজেক্টরের দাম পড়ে ৭৭ হাজার টাকা। ফলে তিনটি প্রজেক্টরেই অতিরিক্ত ৬৭ হাজার ৫০০ টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। এই দপ্তরে ৩৪ হাজার ৫৮০ টাকার আলমিরা ৩৯ হাজার ৫০০, ২১ হাজার ৬১৩ টাকার ফাইল কেবিনেট ২৫ হাজার ৫০০, ৯১ হাজার টাকার এসি ১ লাখ ৮৫ হাজার, ২৮ হাজার টাকার স্ক্যানার মেশিন ৩৭ হাজার এবং ২৯ হাজার ৪০০ টাকার কালার প্রিন্টার ৪৭ হাজার টাকায় কেনা হয়েছে।

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি হয়েছে পশ্চিমাঞ্চলের সিএসটিই দপ্তরেও। সেখানে মেসার্স যমুনা ট্রেডার্সের কাছ থেকে তোশিবার একটি ফটোকপি মেশিন কেনা হয়েছে ২ লাখ ৫৫ হাজার টাকায়। যদিও বাজারে এটির দাম ১ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। একইভাবে ৪১ হাজার ৫০০ টাকা দামের মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর এসএম আকিল আলী নামের এক ঠিকাদারের কাছ থেকে কেনা হয়েছে ১ লাখ ৬৭ হাজার ৮০০ টাকায়।

পাকশীর ডিএসটিই অফিসে ৯০টি সিসি ক্যামেরা কেনায় ঠিকাদারকে অতিরিক্ত পরিশোধ করা হয়েছে ১২ লাখ ৭১ হাজার ৬০ টাকা। সিএজি অফিসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৬০টি স্টারলাইট আইপি বেইজড সিসি ক্যামেরা সরবরাহ করেছে মেসার্স এমএম টেকনোলজি অ্যান্ড ট্রেডিং। ৪০টি সিসি ক্যামেরার প্রতিটির মূল্য দেওয়া হয়েছে ১৯ হাজার টাকা। আবার একই সিসি ক্যামেরার ৩০টির প্রতিটির জন্য মেসার্স এমএম টেকনোলজি অ্যান্ড ট্রেডিংকে দেওয়া হয়েছে ২০ হাজার টাকা। অথচ বাজারে এসব ক্যামেরার মূল্য ৪ হাজার ৫৫০ টাকা। ঠিকাদারের লাভসহ অন্যান্য খাতে অতিরিক্ত ৪০ শতাংশ ধরলেও এর মূল্য পড়ে ৬ হাজার ৩৭০ টাকা।

একই দপ্তরে ২০টি ৫ মেগাপিক্সেল আইপি বেইজড সিসি ক্যামেরা কেনা হয়েছে মেসার্স শাহ আমানত এন্টারপ্রাইজের কাছ থেকে। এগুলোর প্রতিটির মূল্য দেওয়া হয়েছে ২২ হাজার ৭৯০ টাকা। অথচ বাজারে এসব ক্যামেরার মূল্য ৩ হাজার ৫৩০ টাকা।

লালমনিরহাটের ডিএসটিই অফিসে বিসমিল্লাহ কম্পিউটারের কাছ থেকে ১৩০টি সিগন্যাল লাইট কেনা হয়েছে। প্রতিটির মূল্য দেওয়া হয়েছে ৬ হাজার টাকা। আবার তানজিলা এন্টারপ্রাইজের কাছ থেকে একই ধরনের ৬০টি সিগন্যাল লাইট কেনা হয়েছে। তানজিলাকে প্রতিটি লাইটের মূল্য দেওয়া হয়েছে ৫ হাজার টাকা। অথচ বাজারে এর দাম ১ হাজার ২৭৫ টাকা।

ভুয়া বিল-ভাউচারে লুটপাট
পশ্চিমের প্রধান বাণিজ্যিক ব্যবস্থাপক দুটি টেলিভিশন কিনতে ১ লাখ ৬৯ হাজার ৯৮০, একটি মাইক্রোওভেনের জন্য ৩৯ হাজার ৯৯০, একটি ইলেকট্রিক চুলার জন্য ৪ হাজার ৯৯০ এবং একটি আইপিএসের জন্য ১ লাখ ৪৯ হাজার ৯০০ টাকা বিল পরিশোধ দেখিয়েছেন। নিরীক্ষা প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, এসবের কোনোটিই কেনা হয়নি, বিলগুলো ছিল ভুয়া।

রাজশাহীর ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলীর দপ্তর ১৮ ওয়াটের ইলেকট্রনিক ব্যালাস্ট কেনার জন্য বিল দেখিয়েছে ৪৪ হাজার ১০০ টাকা। বাস্তবে এগুলো পাওয়া যায়নি। পাঁচটি টায়ার-টিউব কেনার ভুয়া বিল-ভাউচার করেছেন পাকশীর তৎকালীন বিভাগীয় চিকিৎসা কর্মকর্তা। এতে লুটে নেওয়া হয়েছে ১ লাখ ৭০ হাজার ৫০০ টাকা।

এদিকে পশ্চিমের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তার দপ্তরে ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪১০ টাকায় পাঁচটি অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ট্রলি, বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক কারখানায় ৯৫ হাজার ৮২ টাকায় লিড এসিড ব্যাটারি, সৈয়দপুর জেলা সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে ৫ লাখ ৩ হাজার ২৪৯ টাকার অয়েল কেরোসিন ও পেইন্ট অয়েল পেস্ট ফিল্টার, লালমনিরহাটের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে ২ লাখ ৮৭ হাজার ৩৫৩ টাকার বিভিন্ন যন্ত্রাংশ, লালমনিরহাটের বিভাগীয় ট্রাফিক সুপারিনটেনডেন্টের কার্যালয়ে ২ লাখ ৫ হাজার ৭৯৪ টাকার ১০৩টি বিছানার চাদর এবং পাকশীর বিভাগীয় পরিবহন কর্মকর্তার কার্যালয়ে ৫৯ হাজার ৯৯৬ টাকার চারটি চেয়ার কেনা হয়েছে বলে বিল দেখানো হয়েছে। এ বিলগুলোও ছিল ভুয়া। বাস্তবে এসব মালপত্র পাওয়া যায়নি।

এক দেশের কথা বলে অন্য দেশের মালপত্র ক্রয় 
সৈয়দপুর ডিসিওএস ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯৮০ টাকায় ৪টি সেলফ স্টার্টার কেনে। চুক্তিপত্রে উল্লেখ ছিল, জার্মানি থেকে আনা স্টার্টার সরবরাহ করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান; কিন্তু দেওয়া হয়েছে চায়নার স্টার্টার। পার্বতীপুরের ডিজেল শপ ওই অর্থবছরে ৭৫ ভোল্টের ১৫০টি বাল্ব কেনে ৯২ হাজার ২৫০ টাকায়। চুক্তিপত্রে চীনে তৈরি বাল্ব সরবরাহ করার কথা থাকলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দিয়েছে ভারতের বাল্ব। পার্বতীপুরের এসিওএস ৭৪ লাখ ৯৭ হাজার ৮৪০ টাকায় ব্র্যান্ডহীন নিম্নমানের ৩৬টি ইকুলাইজার কিনেছে। অথচ এগুলো ভারতে তৈরি হতে হবে বলে চুক্তিপত্রে উল্লেখ ছিল। কিন্তু যেগুলো কেনা হয়েছে, সেগুলো কোন দেশের উৎপাদন করা, তা লেখা নেই। এভাবে নিম্নমানের মালপত্র দিয়ে বিপুল অঙ্কের টাকা লোপাট করা হয়েছে।

পশ্চিম রেলের বিভাগীয় বৈদ্যুতিক প্রকৌশলীর দপ্তরে ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪০ টাকার নিম্নমানের কেব্‌ল ও ফ্রিওন গ্যাস কিনেছে। চুক্তিপত্রে বিআরবি ব্র্যান্ডের কেব্‌ল কেনার কথা বলা হলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দিয়েছে এসকিউ ব্র্যান্ডের। আবার আমেরিকার তৈরি ফ্রিওন গ্যাসের কথা বলা হলেও পাওয়া গেছে চায়নার। ঈশ্বরদীর ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলীর কার্যালয়ে (বিদ্যুৎ) স্পেশিফিকেশনের সঙ্গে মিল না থাকলেও ৬ লাখ ৮৮ হাজার ৬০০ টাকার ২০০ ড্রায়ার ফিল্টার কিনে বিল পরিশোধ করেছে। অন্যদিকে পাকশীর বিভাগীয় ভূসম্পত্তি কর্মকর্তা প্রায় লাখ টাকায় হাতিল ব্র্যান্ডের চারটি স্টিলের ফাইল কেবিনেটের কথা বলে তিনটি ব্র্যান্ডহীন নিম্নমানের কেবিনেট কিনেছেন। প্রায় লাখ টাকায় অটোবি ব্র্যান্ডের কথা বলে লোকাল ব্র্যান্ডহীন পুরোনো আলমিরা ও চেয়ার কিনেছেন লালমনিরহাটের বিভাগীয় পার্সোনাল অফিসার।

চাহিদা নেই, তবু ক্রয়
পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের সরঞ্জাম নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ে ২০২০-২১ অর্থবছরে চাহিদা না থাকলেও ১ কোটি ২৮ লাখ ৯০ হাজার ৩৩৬ টাকার অতিরিক্ত মালপত্র কিনে ফেলে রাখা হয়। এসব অনিয়মের কারণে কয়েকবার চিঠি দেওয়া হলেও অভিযুক্ত দপ্তর কোনো জবাব দেয়নি। তাই দায়দায়িত্ব নির্ধারণ করে দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, ১০টি কনভারিং বক্সের চাহিদার বিপরীতে কেনা হয় ২২২টি। ১০০টি এলবোর চাহিদা থাকলেও কেনা হয়েছে ৫৫০টি। ৫০টি ট্র্যাকশন সেন্টার ইলাস্টিক জয়েন্টের চাহিদা থাকলেও কেনা হয় ২০০টি। ভেস্টিবল ফল প্লেট দরকার ছিল ৫০টি, কেনা হয় ১৮০টি। একইভাবে ৪ হাজার ২৯০টি ড্রিল টুইস্টের চাহিদার বিপরীতে কেনা হয় ১২ হাজার ৫০০টি। এভাবে প্রায় ১ কোটি ২৯ লাখ টাকা অপচয় করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

ঠিকাদার নির্বাচনেও অনিয়ম
সীমিত দরপত্র পদ্ধতিতে তালিকাভুক্ত না হওয়া সত্ত্বেও পাকশীর ডিএসটিই ৪টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানকে ৪৩ লাখ ৩ হাজার ৪৪৯ টাকার কাজ দিয়েছেন। এর মধ্যে ঈশ্বরদীর ইউনিকম মাল্টিসিস্টেম সাড়ে ৬ লাখ, পাকশী রেলওয়ে বাজারের ফেরদৌসী জামান ১৩ লাখ ১৬ হাজার ৯৬০, একই এলাকার খালেকুজ্জামান পান্না ৮ লাখ ৪২ হাজার ৮০০ এবং চট্টগ্রামের মেসার্স শাহ আমানত এন্টারপ্রাইজ ১৪ লাখ ৯৩ হাজার ৬৮৯ টাকার কাজ পায়। লালমনিরহাটের ডিএসটিইও তালিকাভুক্ত নয় এমন ৩টি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৪০ লাখ ৬৫ হাজার ৩৩২ টাকার মালপত্র কিনেছেন। প্রতিষ্ঠানগুলো হলো তানজিলা এন্টারপ্রাইজ, মেসার্স নোবেল ট্রেডার্স ও বিসমিল্লাহ ট্রেডার্স। নিয়মবহির্ভূতভাবে ঘনিষ্ঠ ব্যক্তিদের কাজ দিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা লুটপাট করেছেন বলে অভিযোগ।

এসব অনিয়মের ব্যাপারে জানতে চাইলে পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের মহাব্যবস্থাপক মামুনুল ইসলাম বলেন, ‘অডিট রিপোর্টে আপত্তি এলেই যে সবক্ষেত্রে দুর্নীতি হয়েছে, বিষয়টি এমন নয়। এগুলোর বেশির ভাগই সমাধানযোগ্য। এ জন্য আমরা অডিট টিমের সঙ্গে ত্রিপক্ষীয় সভার আয়োজন করছি। এ মাসের শুরুর দিকে একটি সভা হওয়ার কথা ছিল, সেটা কোনো কারণে হয়নি। দ্রুতই সভা করা হবে। সভায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা নিরীক্ষা দলকে জবাব দেবেন। গ্রহণযোগ্য জবাব দিতে না পারলে তাঁদের বিরুদ্ধে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’

ভোটের মাঠে: ঘাঁটি ফেরতের লড়াই বিএনপির

নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু

গণভোটের তফসিলে যা আছে

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে পরাশক্তিগুলোর পাল্টাপাল্টি

প্রথমবারের মতো ইসির তিন কর্মকর্তা পেলেন রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব

নির্বাচনের পর রাষ্ট্রপতির পদ ছাড়তে চান সাহাবুদ্দিন

গুলশানে ফ্ল্যাট নেওয়ার মামলায় টিউলিপের নামে দুদকের অভিযোগপত্র

পঞ্চদশ সংশোধনী বাতিলের শুনানি ৫ মার্চ পর্যন্ত মুলতবি

তফসিল ঘোষণা করায় নির্বাচন কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার শুভেচ্ছা

আইনের শাসন ও গণতন্ত্রের যাত্রা যাতে অটুট থাকে: প্রধান বিচারপতি