হোম > সাক্ষাৎকার

রাতারাতি ফেরানো যাবে না হাসিনাকে

কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা

ড. শ্রীরাধা দত্ত। ছবি: সংগৃহীত

এক দেশ থেকে অন্য দেশে লোক ফেরাতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে চুক্তি রয়েছে। এ চুক্তির আওতায় কাউকে ফেরত চাইতেই পারে। তবে চুক্তিতে কিছু শর্ত আছে। চুক্তির আওতায় কাউকে নিতে হলে শর্তগুলো মেনেই হতে হয়।

অন্য আরেকটি দিক থেকেও বিষয়গুলো দেখা যেতে পারে। তা হলো সাধারণ আর্থিক অপরাধে জড়িত ব্যক্তি হলে ফেরত দেওয়ার বিষয়টি এক রকম, আর রাজনৈতিক বিষয় হলে ব্যাপারটি অন্য রকম হয়ে যায়।

শেখ হাসিনা একজন রাজনীতিক। তাঁকে ফেরত চাইছে বাংলাদেশ। এখানে একটি দিক হলো, বাংলাদেশে পুলিশের (আইনি) প্রক্রিয়া সম্পন্ন হওয়া। অন্যদিকে আমাদের (ভারত সরকার) আইন বিশেষজ্ঞরাও নিশ্চয়ই সবকিছু ঠিক করে দেখবেন। এ কারণে বিষয়টি দুই দিকের (বাংলাদেশ সরকার ও ভারত সরকার) জন্য খুবই জটিল একটি ব্যাপার। কাজেই এটা নিশ্চিত করে বলা যায়, তাঁকে ফেরত দেওয়ার ব্যাপারটি রাতারাতি ঘটবে না।

আর শেখ হাসিনাকে ফেরত দেওয়ার ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের ওপর প্রভাবের একটি জায়গা আছে। যেমন ধরুন, (তিব্বতের) দালাইলামাকে জায়গা দিয়েছে ভারত। একই সঙ্গে চীনের সঙ্গেও সম্পর্ক রেখে চলেছে।

এখন আসুন বাংলাদেশের বিষয়ে। বাংলাদেশ সরকার জানে, কেন শেখ হাসিনা এখানে (দিল্লি) এসেছেন। তাই বাংলাদেশ সরকার এ বিষয়ে বাস্তবমুখী অবস্থান নেবে। কারণ বিষয়টির সঙ্গে রাজনীতি আছে।

ড. শ্রীরাধা দত্ত, অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক বিষয়, ওপি জিন্দাল গ্লোবাল ইউনিভার্সিটি, ভারত

সংবাদ উপস্থাপনায় সময় ব্যবস্থাপনা সবার আগে

আমরা কেউ রাজনীতির বাইরে নই

সিজিপিএ ৪–এ ৪, নিলয়ের গলায় ওআইসি স্বর্ণপদক

স্বৈরাচারকে আশ্রয় দিয়ে ভারত বাংলাদেশের মানুষের বিরাগভাজন হলে ‘আমাদের কিছু করার নেই’

দেশে ফেরা, নির্বাচন ও প্রধানমন্ত্রিত্ব নিয়ে যা বললেন তারেক রহমান

বড় দলগুলোর কথা শুনে জাতীয় সরকার না করে ভুল হয়েছে

ঢাবির শিক্ষার্থীরা এমন সিদ্ধান্ত নেবে ভাবতেই পারিনি

শিক্ষার্থীরা নতুন ধারার ব্যতিক্রমী রাজনীতি চায়

‘দিলের ময়লা’ পাকিস্তানকেই পরিষ্কার করতে হবে— এটা তাদের ঐতিহাসিক দায়

বৈষয়িক ও বাহ্যিক উন্নতি ঘটছে, অন্তরালে বাড়ছে বৈষম্য