হোম > বিশ্ব > এশিয়া

করোনার অন্যান্য ধরনের চেয়ে গুরুতর নয় ওমিক্রন: সিঙ্গাপুর 

করোনা ভাইরাসের অন্যান্য ধরনের চেয়ে ওমিক্রনের ধরন গুরুতর; এমন কোনো প্রমাণ পায়নি সিঙ্গাপুর। গতকাল শুক্রবার সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এমনটি জানানো হয়েছে।
 
সিঙ্গাপুরভিত্তিক সংবাদমাধ্যম চ্যানেল নিউজ এশিয়ার পক্ষ থেকে জানানো হয়, ওমিক্রন ভেরিয়েন্টে সংক্রমিত আরও দুজন সিঙ্গাপুর হয়ে মালয়েশিয়া ও অস্ট্রেলিয়ায় ভ্রমণ করেছে।

সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ওমিক্রন সম্পর্কিত আরও তথ্য প্রয়োজন।

গতকাল শুক্রবার সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, ওমিক্রন ভেরিয়েন্ট ডেল্টার চেয়ে বেশি সংক্রামক। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তার শুরু করবে। এটি সিঙ্গাপুরে ছড়িয়ে পড়া এখন সময়ের ব্যাপার। 

সিঙ্গাপুরের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, চাঙ্গি বিমানবন্দরের মাধ্যমে ওমিক্রন ছড়িয়েছে। গত ২৭ নভেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আসা একজনের মধ্যে ওমিক্রন পায় সিঙ্গাপুর। ওই ব্যক্তি ট্রানজিট ফ্লাইটের জন্য চাঙ্গি বিমানবন্দরে এসেছিলেন। 

ওই যাত্রী পরে সিঙ্গাপুর থেকে গত ২৮ নভেম্বর অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে যায়। ওমিক্রনে আক্রান্ত আরেকজন রোগী সিঙ্গাপুর থেকে মালয়েশিয়ায় যান। 

 অস্ট্রেলিয়া সরকারের পক্ষ থেকেও সিঙ্গাপুর থেকে আসা ওঈ ব্যক্তির দেহে ওমিক্রন পাওয়া গেছে বলে নিশ্চিত করেছে। গতকাল শুক্রবার এক বিবৃতিতে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
 
এদিকে সিঙ্গাপুর ওমিক্রন শনাক্ত হওয়া আরেক ব্যক্তি গত ১৯ নভেম্বর দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে চাঙ্গি বিমানবন্দরে আসে। পরে তিনি মালয়েশিয়া যান।

রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর দ্বিতীয়বার যুদ্ধবিরতিতে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া

নাজিব রাজাকের ১৫ বছরের কারাদণ্ড, জটিল সমীকরণে মালয়েশিয়ার সরকার

৫৪ কোটি ডলার পাচার: ক্ষমতার অপব্যবহারে দোষী সাব্যস্ত মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী

চীনের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই রেকর্ড প্রতিরক্ষা বাজেট অনুমোদন করল জাপান

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

নাগরিকত্বের জন্য বসবাসের শর্ত দ্বিগুণ করল জাপান

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টাকে প্রতিহতের ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

তাইওয়ানে মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে ছুরি হামলা, নিহত ৩

জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যার শুনানি

দেশের টাকমাথার লোকদের বাঁচানোর লড়াইয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট